Wednesday, December 30, 2020
সময় কি?
Tuesday, November 17, 2020
Ms Excel কি?
Saturday, November 14, 2020
Ms Excel Tutorial in Bangla
Ms Excel কি : সুবিশাল শীটের যে অংশে কাজ করা যায় তাকে Ms Excel বলে । Ms
Excel এ অংসখ্য সারি ও কলাম থাকে । Ms Excel এ সুবিশাল স্প্রেডশীটের
সুবিশাল পৃষ্ঠা কলাম ও রো ভিওিক সেলে বিভক্ত থাকায় সহজেই বিভিন্ন তথ্য
সন্নিবেশিত করে বিশ্লেষণ এবং সংরক্ষন করা সহ অতি সহজেই যোগ , বিয়োগ , গুন , ভাগ , শতকরা হার ইত্যাদি গাণিতিক করা যায় ।
Ms Excel এর ব্যবহার :
1. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাএ-ছাএীদের ফলাফল ।
2. বেতন-ভাতা বিল তৈরি করা ।
3. দৈনন্দিন হিসাব বিশ্লেষণ ও সংরক্ষন করা ।
4. বাজেট প্রণয়ন করা ।
5. বার্ষিক প্রতিবেদন করা ।
6. আয়কর ও অন্যান্য হিসাব করা ।
7. সব ধরনের পরিসংখ্যানগত হিসাব বিশ্লেষণ করা ।
8. ডাটা সংরক্ষন ও ব্যবস্থাপনার যাবতীয় কাজ ইত্যাদি ।
Ms Excel এর ব্যবহার করি :
প্রথমে পরিচিতি এর পরই যোগের সূত্র:
দুটি সংখ্যা পাশাপাশি থাকলে নিম্নের সূত্রের সাহায্যে যোগ করা হয়:-
গঠন: =(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস + ২য় সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXP : =SUM(A1+B1)
দুই বা ততোধিক সংখ্যা পাশাপাশি থাকলে নিম্নের সূত্রের সাহায্যে যোগ করা হয়:-
গঠন: =SUM(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXP : =SUM(A1:B1)
উদাহরন: দরুন আমরা 10 এবং 20 যোগ করব C1 সেলে , এজন্য আমাদেরকে
সর্বপ্রথম C1 সেলে =(সমান) চিহৃ দিতে হবে । তারপর 10 এর সেল এড্রেস দিতে
হবে, খেয়াল করে দেখুন 10 A কলামে এবং 1 নং রো তে রয়েছে এজন্য 10 এর সেল
এড্রেস হবে A1 ।
তারপর (+) সাইন দিয়ে 20 এর সেল এড্রেস দিয়ে এন্টার প্রেস করলে আমরা আমাদের ফলাফল পেয়ে যাব। অর্থাৎ সূত্র হবে =A1+B1 PRESS ENTER.
বিয়োগের সূত্র:
দুটি সংখ্যার মধ্যে বিয়োগ করতে হলে নিম্নের সূত্রের সাহায্যে বিয়োগ করতে হয়:-
গঠন: =(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস – ২য় সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : =SUM(A1-B2)
গুনের সূত্র:
দুটি সংখ্যার মধ্যে গুন করতে হলে নিম্নের সূত্রের সাহায্যে গুন করতে হয়:-
গঠন: =(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস * ২য় সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : =SUM(A1*B2)
ভাগের সূত্র:
দুটি সংখ্যার মধ্যে ভাগ করতে হলে নিম্নের সূত্রের সাহায্যে ভাগ করতে হয়:-
গঠন: =(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস /২য় সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : =SUM(A1/B2)
পার্সেন্টিজ(%) বের করার সূত্র:
গঠন: =(যে সংখ্যার পার্সেন্টিজ বের করবেন ঐ সংখ্যা * যত পার্সেন্ট বের করবেন% ) তারপর এন্টার দিতে হবে।
EXM : =SUM(A1*10%)
উদাহরন: আমরা 5,000 এর 10% পাসেন্ট বের করব। তাহলে সূত্র হবে =5,০০০ এর সেল এড্রেস*10%
গড় বের করার সূত্র:
গঠন: =AVERAGE(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
উদাহরন: দরুন আমরা ১০, ২০, ৩০,৪০ ও ৫০ এই পাঁচটি সংখ্যার গড় বের করব, তাহলে সূত্র হবে:
=AVERAGE(১০ এর সেল এড্রেস : ৫০ এর সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : = AVERAGE (A1:E1)
সর্বনিম্ন সংখ্যা বের করা সূত্র:
গঠন: =MIN(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : = MIN(A1:C1)
সর্বোচ্চ সংখ্যা বের করা সূত্র:
গঠন: =MAX(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : = MAX(A1:C1)
সংখ্যা গননা করার সূত্র:
গঠন: =COUNT(১ম সংখ্যার সেল এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেল এড্রেস) তারপর এন্টার কী প্রেস করতে হবে।
EXM : = COUNT (A1:D1)
RESULT SHEET GRADE SYSTEM
—————————————————————————
এবার চেষ্টা করি আমরা কিভাবে গ্রেডিং সিস্টেম এ একটি রেজাল্ট শীট তৈরী করব। চলেন এবার গ্রেডিং সিস্টেমের নিয়ম গুলো দেখে নেই:
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৮০ নম্বেরর উপরে হলে হবে A+ Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৭০-৭৯ নম্বেরর মধ্যে হলে হবে A Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৬০-৬৯ নম্বেরর মধ্যে হলে হবে A- Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৫০-৫৯ নম্বেরর মধ্যে হলে হবে B Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৪০-৪৯ নম্বেরর মধ্যে হলে হবে C Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৩৩-৩৯ নম্বেরর মধ্যে হলে হবে D Grade
• মোট প্রাপ্ত নম্বর ৩৩ নম্বেরর নিচে হলে অকৃতকার্য বা Fail.
এবার নিচে মত করে একটি ডাটাবেজ তৈরী করুন:
প্রথমে A1 থেকে M1 পর্যন্ত সেলকে সিলেক্ট করে Merge Cell করে ফেলুন, তারপর টাইপ করুন Result Sheet Grade System ।
লক্ষ্য করে দেখুন লেখা গুলো ভার্টিক্যালি রয়েছে। এক্সেলে আমরা যেকোন
লেখাকে বিভিন্ন angle এ লিখতে পারি । যে লেখাকে আপনি angle করবেন ঐ লেখাকে
সিলেক্ট করে Home Menu এর Orientation থেকে লেখাকে Angle বা Vertical করুন।
Average: Average বের করার জন্য সেল পয়েন্টারটিকে L3 সেল এ রাখুন। তারপর নিম্নের সুত্র টাইপ করুন:
=AVERAGE(C3:K3) তারপর এন্টার দেন।
Grade:
এবার আমরা আমাদের আসল কাজটি করব গ্রেড বের করব। গ্রেড বের করার জন্য সেল
পয়েন্টারটিকে M3 সেল এ রাখুন । তারপর নিম্নের সূত্র টাইপ করুন:
=IF(OR(C3<33,D3<33,E3<33,F3<33,G3<33,H3<33,I3<33,J3<33,K3<33),
“Fail”,IF(L3>=80,”A+”,IF(L3>=70,”A”,IF(L3>=60,”A-“,IF(L3>=50,”B”,IF(L3>=40,”C”,IF(L3>=33,”D”,IF(L3<33,”F”))))))
তারপর এন্টার দিন। সূত্রটি কিছুটা লম্বা তাই দুই লাইনে দিলাম । লক্ষ্য
রাখবেন সূত্রের মাঝখানে কোন স্পেস হবে না । আর এটা হচ্ছে ( ” ) ডাবল
কোটেশন, কখন ভুলে সিঙ্গেল কোটেশন দিবনে না তাহলে সুত্র ভূল দেখাবে । মূলত
ডাবল কোটেশনের ভিতর যা লেখা হয়, তাই ফলাফলে প্রদর্শিত হয়।
দেখেন তো এরকম হয়েছে কিনা–
তাড়াহুড়া করবেন না।
Salary Sheet
আজকে আমরা কিভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের Salary Sheet তৈরী করতে হয় তা শিখব।
শুধুমাত্র বেসিক সেলারী দেয়া থাকবে, নিম্নের শর্ত আনুযায়ী আমরা মোট সেলারী বের করব । তাহলে চলুন শুরু করা যাক:
• 1. House Rent (HR), Basic এর 50%
• 2. Medical Allowance (MA) , Basic এর 10%
• 3. Provident Fund (PF), Basic এর 10%
• 4. Income Tax- (IT), Basic 2000 টাকার নীচে হলে 0%
• Income Tax- Basic 2000 থেকে 5000 পর্যন্ত হলে 5%
• Income Tax- Basic 5000 টাকার উপরে হলে 10%
• 5. Provident Fund & Income Tax Net Salary এর সঙ্গে প্রদেয় নয়।
নিচের মত করে একটি ডাটাবেজ তৈরী করুন:
House Rent: মাউস পয়েন্টারটি D2 সেলে এনে নিম্নের সূত্রটি লিখুন:
=C2*50% তারপর এন্টার দিন।
এখানে C2 হচ্ছে বেসিক এর সেল এড্রেস। আমরা মাত্র একজনের হাউস রেন্ট বের
করলাম । এখন বাকি গুলা বের করতে মাউস দিয়ে D2 সেলে ক্লিক করে মাউস পয়েন্টার
D2 সেলের ডানের নিচের কর্নারে নিলে দেখবেনে একটি প্লাস চিহৃ দেখা যাচ্ছে
তখন মাউস পয়েন্টারকে ড্রাগ (চেপে নিচের দিকে টান দিন) করে নিচের দিকে টেনে
ছেড়ে দিন ।
কি!!! বাকি গুলোর ফলাফল চলে আসছে না!!!!
Medical Allowance: মাউস পয়েন্টারটি E2 সেলে এনে নিম্নের সূত্রটি লিখুন:
=C2*10% তারপর এন্টার দিন। বাকি গুলো কিভাবে রেব করবেন তা আশা করি আর বলে দিতে হবে না!!!
Provident Fund: মাউস পয়েন্টারটি F2 সেলে এনে নিম্নের সূত্রটি লিখুন:
=C2*10% তারপর এন্টার দিন।
Tax: মাউস পয়েন্টারটি G2 সেলে এনে নিম্নের সূত্রটি লিখুন:
=IF(C2<2000,0,IF(AND(C2>=2000,C2<=5000),C2*5%,IF(C2>5000,C2*10%))) তারপর এন্টার দিন।
(সূত্রটি উপরের Tax এর শর্ত অনুযায়ী তৈরী করা হয়েছে)
তারপর এন্টার দিন।
Total: মাউস পয়েন্টারটি H2 সেলে এনে নিম্নের সূত্রটি লিখুন:
=C2+D2+E2-(F2+G2) তারপর এন্টার দিন।
কি পেরেছেন তো!!! হয় নাই ভাইয়া কষ্ট করে আরেক বার ট্রাই করে দেখেন।।। সূত্রগুলো সাবধানে লেখতে হবে, তাড়াহুড়া করবেন না।
Electric Bill
আজকে আমরা এক্সেলের মাধ্যমে ইলেকট্রিক বিল তৈরী করা শিখব। কি সবাই কি
প্রস্তুত ! তাহলে চলুন শুরু করা যাক। বিদুৎ বিতরন কতৃপক্ষ বিদুৎ বিল ধার্য
করার জন্য সাধারনত তাদের নির্ধারিত রীতি প্রয়োগ করেন। সাধারনত প্রবর্তিত
নীতি হল বিদুৎ খরচ যদিঃ-
• ০০১ থেকে ২০০ ইউনিট পর্যন্ত হলে প্রতি ইউনিট = ২.৫০ টাকা.
• ২০১ থেকে ৪০০ ইউনিট পর্যন্ত হলে প্রতি ইউনিট = ৩.৫০ টাকা.
• ৪০১ থেকে ৫০০ ইউনিট পর্যন্ত হলে প্রতি ইউনিট = ৪.৫০ টাকা.
• ৫০০ ইউনিট এর উপরে হলে প্রতি ইউনিট = ৫.৫০ টাকা.
বি:দ্র: বর্তমানে ইউনিট প্রতি টাকার পরিমাণ সম্ভবত বাড়ানো হয়েছে, কি পরিমাণ
বাড়ানো হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে এটা কোন মুখ্য ব্যাপার না, আপনি যদি
নিয়ম জানেন তাহলে যেকোন নীতিতে আপনি বিদুৎ বিল বের করতে পারবেন। তাই
আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ সূত্রের কন্ডিশন গুলো একটু খেয়াল করে দেখবেন।
শুধু শুধু মুখস্ত করে লাভ নেই! কন্ডিশন বুঝলে সুত্র আপনি নিজেই তৈরী করতে
পারবেন।
এবার নিচের মত করে একটি ডাটাবেজ তৈরী করেন:
Taka: এখন আমরা উপরের ইউনিটের নীতি অনুযায়ী সবার টাকা বের করব। এখন D4 সেল মাউস পয়েন্টার নিয়ে নিম্নের সূত্র টাইপ করুন:
=IF(C4<=200,C4*2.5,IF(AND(C4>200,C4<=400),C4*3.5,IF(AND(C4>400,C4<=500),C4*4.5,C4*5.5)))
তারপর এন্টার দিন। সূত্রগুলো একটু খেয়াল করে লেখবেন। মুখস্ত বা দেখে দেখে
না লেখে একটু বুঝে লেখার চেষ্টা করবেন। এবার দেখেন তো এরকম হয়েছে কিনা!!!
Wrap Text: খেয়াল করে দেখুন Service Charge দুই লাইনে লেখা আছে । অনেক সময়
Text একটু লম্বা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আমরা যদি কলাম এর দৈঘ্য বৃদ্ধি করি
তাহলে দেখা যায় যে, তা প্রিন্ট এরিয়া এর বাহিরে চলে যায়। এজন্য লম্বা
লেখাকে দুই লাইনে করার জন্য Wrap Text ব্যবহার করা হয়। চলুন এবার আমরা
Service Charge লেখা দুই লাইনেকরি:- প্রথমে Service Charge লেখুন,তারপর
লেখাটি যে সেলে আছে তা সিলেক্ট থাকা অবাস্থায় Wrap Text এ ক্লিক করুন।
Service Charge: Service Charge সকলের জন্য সমান। মনে করি Service Charge
হচ্ছে ১০ টাকা । তাহলে এবার E4 সেলে ১০ লেখে বাকিগুলো ডাগ্র করে ছেড়ে দিন।
VAT: মনে করি Vat হচ্ছে টাকার ৫% ।তাহলে ভ্যাট বের করার জন্য F4 সেলে মাউস
পয়েন্টার নিয়ে নিম্নের সূত্র টাইপ করুন: =D4*5% তারপর এন্টার দিন। Amount
To Be Paid: এবার আমরা Amount To Be Paid বের করব, অর্থাৎ সর্বমোট কত টাকা
বিল দিতে হবে। Amount To Be Paid বের করার জন্য G4 সেলে মাউস পয়েন্টার নিয়ে
নিম্নের সূত্র টাইপ করুন:- =SUM(D4:F4) অথবা =D4+E4+F4 তারপর এন্টার দিন।
এটা ইচ্ছা করলে আপনি Auto Sum দিয়ে ও বের করতে পারেন।(Auto Sum সম্পর্কে
পূর্বের টিউন এ আলোচনা করা হয়েছে) এবার দেখেন তো এরকম হয়েছে কিনা!!!! কি
হয়েছে গুড বেরি গুড। হয় নাই আরেক বার ট্রাই করেন হয়ে যাবে ইনশা্আল্লাহ। আজ এ
পর্যন্তই । সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ক্যাশ মেমো তৈরী করা আমি
আপনাদের কে বিভিন্ন প্রজেক্ট এর মাধ্যমে এক্সেল এর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা
করব । কারন আমার মতে ধারাবাহিক ভাবে বর্ননা না করে প্রজেক্ট ভিত্তিক ভাবে
শিখলে নতুনরা সহজে বুঝতে পারবে।।। প্রথমে Microsoft Excel Open করেন:
Start> All Programs> Microsoft Office >Microsoft Office Excel
2007.
চলুন তাহলে আমরা কাজ করা শুরু করি:
১ম ধাপ:
খেয়াল করে দেখুন Cash Memo লেখাটি টিক মাঝখানে আছে এবং এটাতে মাত্র একটি
সেল আছে। এ কাজটি করা হয়েছে Merge Cell এর মাধ্যমে । একাধিক সেলকে একটি
মাত্র সেল এ রুপান্তর করা জন্য Merge Cell ব্যবহৃত হয়। যে কয়েকটি সেল কে
Merge করবেন সে কয়েকটি সেলকে সিলেক্ট করে Merge Cell এ ক্লিক করলে সেল
গুলোMerge হয়ে যাবে অর্থাৎ একটি মাত্র সেল এ রুপান্তরিত হবে।
২য় ধাপ:
খেয়াল করে দেখুন Sl. No এর নিচে 1,2,3 এভাবে সিরিয়াল দেয়া আছে। ধরুন আপনার
প্রয়োজন ক্রমিক 1 থেকে 100 অথবা মাসের নাম জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর বা দিনের
নাম রবি থেকে শনি পর্যন্ত । এগুলো যদি টাইপ করতে থাকেন তাহলে তো এখানেই
আপনার ১২ টা বেজে যাবে!!!!!!!
না আমি থাকতে আপনাদের বারটা বাজতে দিব না !!!! এ কাজ টি পানির মত সহজ যদি আপনি Data Fill নিয়ম জানেন।।
তাহলে চলুন ট্রাই করে দেখি: প্রথমে 1 এবং 2 লিখুন তারপর 1 এবং 2 কে সিলেক্ট
করুন । ২ যে সেলে আছে ঐ সেলের কর্নারে নিলে দেখবেন একটি কালো প্লাস (+)
চিহৃ দেখা যাচ্ছে তখন ঐ কালো প্লাস চিহৃকে চেপে ধরে (ড্রাগ করে) যত সংখ্যা
প্রয়োজন তত সংখ্যাতে নিয়ে ছেড়ে দেন। ব্যস কাজ খতম!!! আর হ্যা অবশ্যই 1 এবং 2
দুটোই যেন সিলেক্ট অবস্থায় থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এভাবে মাস, ক্রমিক নাম্বার , সাপ্তাহ Data Fill করা যাবে খুব সহজে।।।।।
৩য় ধাপ:
এখন প্রথম ছবিটি দেখে দেখে বাকি ডাটা গুলো হবুহু এন্টি করেন। এখন আমরা Pen
Drive এর Amount বের করব। তাহলের Amount বের করার জন্য প্রথমে E3 সেলে এ
পয়েন্টার নিয়ে নিম্নে সূত্র টাইট করেন:
=C3*D3 তারপর এন্টার দেন, দেখেন ফলাফল চলে এসেছে। সেল এড্রেস মুখস্থ লেখা
লাগবে না প্রথমে = (সমান) চিহৃ দিয়ে আপনি যে সংখ্যাটির সেল এড্রেস লিখবেন ঐ
সংখ্যাটিতে ক্লিক করলেই সেল এড্রেস চলে আসবে
প্রথমটার ফলাফল আমরা পেলাম তাহলে বাকি রইল আরো দুটো না এগুলোর সূত্র আর
আপনাকে কষ্ট করে লেখতে হবে না । প্রথমটার ফলাফল সিলেক্ট করে ড্রাগ করে
নিচের দুটোতে নিয়ে যান ব্যস ফলাফল চলে আসবে।
৪র্থ ধাপ:
হ্যা এখন তাহলে Total Amount টা বের করে ফেলেন। সূত্র টা হবে =sum(E3:E5) তারপর এন্টর চাপেন।
৫ম ধাপ:
হ্যা এখন আমরা Due বের করব । সূত্র টা হবে =E6-E7 তারপর এন্টর চাপেন।
কাজ শেষ এখন দেখেন তো এটা এরকম হয়েছে কিনা!!!!!!!!!!
কি এরকম হয়েছে!!! তাহলে আপনি ১০০ তে ১০০ পেয়েছেন । হয়নাই আরেক বার ট্রাই করে দেখেন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
মাইক্রোসফট এক্সেলে জন্ম তারিখ নির্নয় করা যায়। নিম্নে জন্ম তারিখ নির্নয় করার পদ্ধতি আলোচনা করা হলোঃ
১। প্রথমে Microsoft Excel এ আজকের তারিখটি লিখতে হবে
২। তারিখটি হাতে লিখে দিলে হবে না। তারিখটি লিখতে হবে Microsoft Excel এর ফর্মূলার মাধ্যমে।
৩। ফর্মূলাটি হচ্ছে =today() লিখে এন্টার দিলে আজকের তারিখটি বের হয়ে আসবে।
৪। তারপর আপনার জন্ম তারিখটি লিখতে হবে।
৫। তবে এটা লেখার নিয়ম হচ্ছে প্রথমে মাস, তারপর দিন, তারপর বছর।
৬। এবার যে ঘরে জন্ম তারিখ বের করতে চাচ্ছেন তার উপরের ঘরগুলোতে যা লিখবেন।
৭। প্রথম ঘরে লিখবেন year, দ্বিতীয় ঘর অথ্যাৎ তার পাশের ঘরে লিখবেন month, এবং শেষ ঘর অথ্যাৎ তৃতীয় ঘরে লিখবেন day।
৮। এবার year এর ঘরের ঠিক নিচের ঘরটিতে কার্সর রাখুন। তারপর লিখুন
=DATEDIF(I9,$D$5,”y”)। এখানে প্রথমে =, তারপর datedif, তারপর ফাস্ট
ব্রাকেট(, তারপর জন্ম তারিখের ঘরটি সিলেকশন করতে হবে, তারপর একটি কমা দিতে
হবে, তারপর আজকের যে তারিখ বের করা হয়েছে উক্ত ঘরে ক্লিক, তারপর f4
অর্থ্যাৎ ফাংশন ফোর, তারপর “” এর ভিতরে লিখতে হবে y।
৯। লিখে এন্টার দিন তারপর দেখুন আপনার উক্ত ঘরে বছর বের হয়ে আসবে।
১০। তারপর month এর ঘরে কার্সর রেখে উপরোক্ত জিনিসটুকু লিখুন কিন্তু এক
জায়গাতে চেঞ্জ হবে সেটা হচ্ছে y এর স্থলে ym হবে। এবার লিখে এন্টার দিন
দেখুন month এর ঘরে মাস বের হয়ে আসবে।
১১। এবার day এর ঘরে একই জিনিস লিখুন শেষের দিকে লিখুন md । তাহলে দিন বের হয়ে আসবে।
১২। এভাবে আপনি আপনার জন্ম তারিখ নির্নয় করতে পারেন।
Saturday, October 31, 2020
All Shortcuts of Excel Explain.
Ctrl + E - Flash Fill
Thursday, October 22, 2020
হাপাইতে হাপাইতে এক বৃদ্ধ রিক্সাচালক আমাকে বললো!
Monday, October 5, 2020
মহাবিশ্বের জীবনী।
Monday, September 28, 2020
ডার্ক ম্যাটারের খনি!!
চেহারায় আমাদের মিল্কি ওয়ের মতো হলেও, একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভরা একটা ভুতুড়ে গ্যালাক্সির খোঁজ মিলল। এই প্রথম। যে গ্যালাক্সিতে তারার সংখ্যা খুবই সামান্য। ফলে, আমাদের আকাশগঙ্গার মতো তার কোণায় কোণায় আলো জ্বলে না। আর সেই ভুতুড়ে গ্যালাক্সির প্রায় গোটা শরীরটাই (৯৯.৯৯ শতাংশ) ভরা রয়েছে অজানা, অচেনা পদার্থে। যার নাম ডার্ক ম্যাটার। তাই গোটা গ্যালাক্সি জুড়েই যেন ‘বিদিশার নিশা’! জমাট বাঁধা ভুতুড়ে অন্ধকার ফুঁড়ে ওই গ্যালাক্সির কিছু কিছু তারার আলো গ্যালাক্সির চার পাশে যেন তৈরি করেছে একটা জ্যোতি! সেই ‘জ্যোতি’ ছিল ভাগ্যিস। সেই আলোতেই টেলিস্কোপের লেন্সে ধরা দিয়েছে সেই ‘কৃষ্ণকলি’ ভুতুড়ে গ্যালাক্সি। যার নাম ‘ড্রাগনফ্লাই-৪৪’।
Friday, September 25, 2020
অনলাইনে জিডি করার নিয়ম কানুন জেনে নিন
জিডি শব্দটি জেনারেল ডায়েরীর সংক্ষিপ্ত রুপ। প্রতিটি থানায় এবং ফাঁড়িতে একটি ডায়েরীতে ২৪ ঘন্টার খবর রেকর্ড করা হয়। প্রতিদিন সকাল আটটায় ডায়েরী খুলে পরের দিন সকাল আটটায় বন্ধ করা হয়। অর্থাৎ কার্যত এটি কখনই বন্ধ হয় না।
এই ডায়েরীতে থানার বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন আসামী কোর্টে চালান দেয়া, এলাকার বিভিন্ন তথ্য, থানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আগমন ও প্রস্থানের তথ্য ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে।
নানাবিধ সমস্যায় পড়ে আমরা আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর দ্বারস্থ হয়ে থাকি। কিন্তু কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকলে তা থানায় লিখিত আকারে জানালে পুলিশ এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারে। আর কিভাবে আমরা থানা থেকে সেই সহযোগিতা নিতে পারি তা অনেকেরই জানা নেই।
মূল্যবান যে কোনো জিনিস হারালে যেমন- সার্টিফিকেট, দলিল, লাইসেন্স, পাসপোর্ট, মূল্যবান রশিদ, চেকবই, এটিএম বা ক্রেডিট স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ইত্যাদি। অথবা কোনো প্রকার হুমকি পেলে বা হুমকির আশংকা থাকলে কিংবা কেউ নিখোঁজ হলেও জিডি করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ সাধারণত যেসব ক্ষেত্রে মামলা হয় না সেসব ক্ষেত্রেই থানায় জিডি করা যায়। জিডি করার কোন বাধ্যবাধকতা না থাকলেও নতুন করে হারানো কাগজ তুলতে হলেও জিডির কপির প্রয়োজন হয়।
এসব ক্ষেত্রে আপনার প্রথম কাজ হলো নিকটবর্তী থানাকে জানানো। আর এটি জানাবেন একটি সাধারণ ডায়েরির মাধ্যমে, যাকে আমরা সংক্ষেপে জিডি বলে থাকি। এ ধরনের জিডি করার অর্থ হলো- বিষয়টি সম্পর্কে থানাকে অবগত করা, যাতে থানা কর্তৃপক্ষ সম্ভাব্য অপরাধটি সংঘটিত হওয়ার আগেই ব্যবস্থা নিতে পারে।
সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্ব
সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্ব ভিন্ন। কোন থানায় মামলাযোগ্য নয় এমন ঘটনা ঘটলে মানুষ থানায় জিডি করে থাকেন। আবার কাউকে ভয় ভীতি দেখানো হলে বা অন্য কোন কারণে যদি তিনি নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন, কিংবা কোন ধরনের অপরাধের আশঙ্কা করেন তাহলেও তিনি জিডি করতে পারেন। জিডি করার পর পুলিশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। প্রয়োজনবোধে তদন্ত করা, নিরাপত্তা দেয়া ছাড়াও জিডির বিষয়টি মামলাযোগ্য হলে পুলিশ মামলা করে থাকে। আইনগত সহায়তা পাওয়ার জন্য জিডি অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেক সময় আদালতেও জিডিকে সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
জিডি করা
থানার ডিউটি অফিসার জিডি নথিভুক্ত করেন। এক্ষেত্রে তিনি একটি ডায়েরীতে জিডির নম্বরসহ বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন। জিডির দুটি কপি করা হয়। একটি থানায় সংরক্ষণ করা হয় এবং অন্যটিতে জিডির নম্বর লিখে প্রয়োজনীয় সাক্ষর ও সীলমোহর দেয়া হয়। এটি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করতে হয়।
অভিযোগকারী নিজে জিডি লিখতে পারেন, আবার প্রয়োজনে থানার কর্মকর্তাও লিখে দিয়ে থাকেন।
প্রতিটি জিডির বিপরীতে একটি নম্বর দেয়া হয়, ফলে কোন অবৈধ প্রক্রিয়া মাধ্যমে কেউ আগের তারিখ দেখিয়ে জিডি করতে পারেন না।
অনলাইন জিডি
আবার পুলিশের তাৎক্ষণিক সাড়া দেবার প্রয়োজন নেই এমন ক্ষেত্রে যেমন পাসপোর্ট হারানো, বাখাটে বা মাদক সেবীদের সম্পর্কে তথ্য প্রদান বা এজাতীয় ক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করা যেতে পারেন বা সরাসরি পুলিশ সদরদপ্তরে ফ্যাক্স বা ই-মেইল করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে দেশের বাইরে থেকেও জিডি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করার পর ই-মেইল বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জিডি নম্বরটি জিডিকারীকে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
- ই-মেইল: bangladesh@police.gov.bd.
- ফ্যাক্স: +৮৮০-২-৯৫৫৮৮১৮
- অনলাইনে জিডি করার জন্য http://www.police.gov.bd সাইটে গিয়ে ‘Citizens help request’ –এ ক্লিক করতে হবে।
হারানো বিষয়ের জিডি
মোবাইল ফোনের সিম, পরীক্ষার সার্টিফিকেট, জমির দলিল প্রভৃতি হারিয়ে গেলে ঐ সব কাগজপত্র পুনরায় তুলতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হারানো সংবাদের জিডি চেয়ে থাকে, তাই ঐসব ক্ষেত্রে হারানো সংবাদের জিডি করে সেই জিডি নম্বরসহ কর্তৃপক্ষরে কাছে আবেদন করতে হয়।
এবার আসুন জেনে নেই জিডিতে কী কী উল্লেখ করতে হবে:
১. থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সম্বোধন করে লিখতে হবে এবং থানার নাম ও ঠিকানা লিখতে হবে।
২. বিষয় : ‘জিডি করার জন্য আবেদন’- এভাবে লিখতে হবে।
৩. অপরাধ সংঘটিত হওয়ার আশঙ্কা করলে জিডিতে আশঙ্কার কারণ উল্লেখ করতে হবে।
৪. হুমকি দিলে হুমকি দেওয়ার স্থান, তারিখ, সময়, সাক্ষী থাকলে তাদের নাম, পিতার নাম ও পূর্ণ ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
৫. হুমকি প্রদানকারী পরিচিত হলে তার/তাদের নাম, পিতার নাম ও পূর্ণ ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
৬. অপরিচিত হলে তাদের শনাক্তকরণের বর্ণনা দিতে হবে।
৭. জিডি নথিভুক্ত করে বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করতে হবে।
৮. সর্বশেষ জিডিকারীর নাম, স্বাক্ষর, পিতার নাম, পূর্ণ ঠিকানা ও তারিখ লিখতে হবে।
উল্লেখ্য, জিডি দুই কপি করতে হবে। এক কপি নথিভুক্ত করার জন্য থানায় জমা দিতে হবে, আরেক কপি থানার কর্মকর্তার সিল এবং জিডির নম্বর সংবলিত কপিটি যত্ন করে সংরক্ষণ করতে হবে। জিডি করতে থানায় কোনো ফি দিতে হয় না।
জিডির একটি নমুনা কপি:
তারিখঃ ………………
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
………………..থানা, ঢাকা।
বিষয় : সাধারণ ডায়েরি ভুক্তির জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী নাম: …………………………………
বয়স : ………………………………………………………
পিতা/স্বামী : ………………………………………………..
ঠিকানা : …………………………………………………….
এই মর্মে জানাচ্ছি যে আজ/গত …………………….. তারিখ ……………. সময় …………….জায়গা থেকে আমার নিম্নবর্ণিত কাগজ/মালামাল হারিয়ে গেছে।
বর্ণনা : (যা যা হারিয়েছে)
বিষয়টি থানায় অবগতির জন্য সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করার অনুরোধ করছি।
বিনীত
নাম:
ঠিকানা:
মোবাইল নম্বর: