নাহয় এ কটা দিন ধৈর্য্য ধরলাম, প্রাত্যহিক
নিয়মের বাইরে। দূরত্ব
অনেক সময় নাকি নতুন করে ভাবতে শেখায়,
নতুন করে সাজাতে শেখায়। আমি নাহয় এই কটা দিন ভাববো ভেঙে গড়ে নতুন করে সাজানোর চেষ্টা করবো, আশায় বুক বাঁধবো, দিনগুলো পেরুলে তুমি খুলে দিবে দ্বার।---
নতুন করে সাজাতে শেখায়। আমি নাহয় এই কটা দিন ভাববো ভেঙে গড়ে নতুন করে সাজানোর চেষ্টা করবো, আশায় বুক বাঁধবো, দিনগুলো পেরুলে তুমি খুলে দিবে দ্বার।---
মরণ
দেখেছিলেন কবি কারো চোখে, আর
কারো চোখ দেখে বাঁচতে ইচ্ছে হয়। নারীকন্ঠে
শুনি,"ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই" তাই
কেউ কেউ চোখে খোঁজে সাড়া। চোখ
নিয়ে এত ভাবনার ভীড়ে শুনি আগুনে
না পোড়া অলৌকিক চোখের খবর। এ
জীবনে দেখার সুযোগ হয়েছে নিজের চোখে, মনি
কেড়ে নেয়া চোখ- যে
চোখ মনের কথা বলে।---
লোকে বলে, নিরাপত্তার খাতিরে গোপনীয়তা ভাল। আমার আবার খাতির এ খুব না পছন্দ। আমার তো মনে চায়- প্রতিটি চৌরাস্তায় দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেই প্রেমের, প্রতিটি যুবককে উদ্বুদ্ধ করি গভীর প্রেমে পড়তে। যৌবনের ধর্মই তো প্রেমে পড়া, যার জন্য সে জীবন মরণপণ করবে। বুড়ো হাড়ে আছে এত জোর? তবুও তুমি বললে গোপন রাখতে পারি সব সমাজের আড়ালে,লোকচক্ষুর অন্তরালে শর্ত শুধু একটাই- তোমার নিখাদ প্রেমে সিক্ত করবে আমায়, রিক্ত আমায় করবে পূর্ণ; এত ভালবাসবে আমায় যেন মনে হয় ডানা গজিয়েছে পিঠে। আমার খুব পাখি হয়ে উড়বার শখ,তোমার সাজানো বাগানে।---
চোঁখ বোজা বিশ্বাস থেকেই নাকি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রবল হয়। যেন রাখো একদিন আবে হায়াত পানের লোভে ঝাপটে ধরে হলেও চুমু খাবো তোমায়। মিটিয়ে নিবো তৃষা। শুক্রাণুর অদম্য পাগলামী নাকি যূবককে নীতিভ্রষ্ট করে, যে শুক্রাণুর সৃষ্টি নষ্ট রক্ত থেকে। আমার ভাল,তাজা রক্তই পাগলামী জুড়ে দিয়েছে, তার আর ডান-বাম করতে ভাল লাগে না। তোমার চোখে চোখ রাখব একদিন দৃপ্ত সাহসে। সেদিন জেনে বুঝে মেনে নিও আহ্বান, কেননা তোমার জন্য আমি অগ্রাহ্য করেছি অনেক লোভাতুর কামনা। তোমার জন্য মহাকাব্য লেখার সাধ,হে কবিতা। তুমি বুঝি চিত্র সমালোচক? তাহলে জেনে নাও শপথ করলাম, তোমায় নিয়ে আলোচিত চিত্রকর্ম জন্ম দিব পৃথিবীর মাটিতে।
প্রবল আকাঙ্ক্ষায়---
মাঝে মাঝে মনে হয় তোমাকে কোনদিন ছুঁয়ে দিতে পারবো না,পাবো না বুকের কাছে; যেমনটি থাকো স্বপ্নে আমার তোমার শরীরের ঘ্রাণে মাতাল করে। ফুল হতে তুমি অথবা শরতের কাশবন তোমার বুকে মুখ লুকিয়ে মিলিয়ে দিতাম হাহাকার। হতে কোন পাহাড়ের আড়ালে গোপন ঝর্ণাধারা মিটিয়ে নিতাম প্রাণের তৃষ্ণা সেই আবে হায়াতে। মাঝে মাঝে মনে হয় কল্পনার সব রঙ দিয়েও তোমায় মূর্ত করে তোলা হবে না, তোমার প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে অনুচ্চারিত থেকে যাবে সকল স্তুতিগান। হতে যদি কলের পুতুল বলতে শুধু "ভালবাসি,ভালবাসি" বৃষ্টি হবো আমি তোমার আকাশে প্রিয়, আমার ঝরে যাবার বেলায় ছাদে দাঁড়াইও।
লোকে বলে, নিরাপত্তার খাতিরে গোপনীয়তা ভাল। আমার আবার খাতির এ খুব না পছন্দ। আমার তো মনে চায়- প্রতিটি চৌরাস্তায় দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেই প্রেমের, প্রতিটি যুবককে উদ্বুদ্ধ করি গভীর প্রেমে পড়তে। যৌবনের ধর্মই তো প্রেমে পড়া, যার জন্য সে জীবন মরণপণ করবে। বুড়ো হাড়ে আছে এত জোর? তবুও তুমি বললে গোপন রাখতে পারি সব সমাজের আড়ালে,লোকচক্ষুর অন্তরালে শর্ত শুধু একটাই- তোমার নিখাদ প্রেমে সিক্ত করবে আমায়, রিক্ত আমায় করবে পূর্ণ; এত ভালবাসবে আমায় যেন মনে হয় ডানা গজিয়েছে পিঠে। আমার খুব পাখি হয়ে উড়বার শখ,তোমার সাজানো বাগানে।---
চোঁখ বোজা বিশ্বাস থেকেই নাকি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রবল হয়। যেন রাখো একদিন আবে হায়াত পানের লোভে ঝাপটে ধরে হলেও চুমু খাবো তোমায়। মিটিয়ে নিবো তৃষা। শুক্রাণুর অদম্য পাগলামী নাকি যূবককে নীতিভ্রষ্ট করে, যে শুক্রাণুর সৃষ্টি নষ্ট রক্ত থেকে। আমার ভাল,তাজা রক্তই পাগলামী জুড়ে দিয়েছে, তার আর ডান-বাম করতে ভাল লাগে না। তোমার চোখে চোখ রাখব একদিন দৃপ্ত সাহসে। সেদিন জেনে বুঝে মেনে নিও আহ্বান, কেননা তোমার জন্য আমি অগ্রাহ্য করেছি অনেক লোভাতুর কামনা। তোমার জন্য মহাকাব্য লেখার সাধ,হে কবিতা। তুমি বুঝি চিত্র সমালোচক? তাহলে জেনে নাও শপথ করলাম, তোমায় নিয়ে আলোচিত চিত্রকর্ম জন্ম দিব পৃথিবীর মাটিতে।
প্রবল আকাঙ্ক্ষায়---
মাঝে মাঝে মনে হয় তোমাকে কোনদিন ছুঁয়ে দিতে পারবো না,পাবো না বুকের কাছে; যেমনটি থাকো স্বপ্নে আমার তোমার শরীরের ঘ্রাণে মাতাল করে। ফুল হতে তুমি অথবা শরতের কাশবন তোমার বুকে মুখ লুকিয়ে মিলিয়ে দিতাম হাহাকার। হতে কোন পাহাড়ের আড়ালে গোপন ঝর্ণাধারা মিটিয়ে নিতাম প্রাণের তৃষ্ণা সেই আবে হায়াতে। মাঝে মাঝে মনে হয় কল্পনার সব রঙ দিয়েও তোমায় মূর্ত করে তোলা হবে না, তোমার প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে অনুচ্চারিত থেকে যাবে সকল স্তুতিগান। হতে যদি কলের পুতুল বলতে শুধু "ভালবাসি,ভালবাসি" বৃষ্টি হবো আমি তোমার আকাশে প্রিয়, আমার ঝরে যাবার বেলায় ছাদে দাঁড়াইও।