Saturday, August 6, 2016

মহম্মদ কী একজন নকল নবী?


অনেক ধর্ম ও সংসকরিতি ক্ষেত্রেই মধ্যস্থতা অথবা সংচালনার দ্বারা বিসেষ রহস্য উদ্ঘাটনের দাবী করেছেন। তবুও এই পরিস্থিতিতেচ সুক্ষ্ম দৃষ্টিতে আমাদের চেষ্টা করা আবশ্যক যে কোনটি সত্য এবং কোনটি মিথ এবং কোনটি মিথ্যাচার, তার সন্ধান এবং আবিষ্কার করতে হবে। যে কেউ ঐশ্বরিক উদ্ধাটন করার দাবি করতে পারেন কিন্তু কিছু সময়ে এই দাবীর যোগ্যতা যাচাই করে দেখতে হয়ে এবং তাদের সমালোটনার সামনে এবং চ্যালেংজের মাঝে আরও সমালোটনায দাঁড় করোনা আবশ্যক। শুধুমাত্র সাক্ষ্যের মাধ্যমে সাক্ষী বা ব্যক্তির বিশ্বাসযোগ্যতার পক্ষে তা ভাল। যদি আপনি আইনের আদালতে একজনকে বৈধ সাক্ষী হিসেবে প্রতিস্থাপন করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম তাদের যোগ্যতার সুর নির্ধারন করবেন। তাদের প্রামানিক সাক্ষ্য তাদের চরিত্রের নির্ভরযোগ্যতার উপর ভিক্তি করে বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে গন্য গতে পারে অথবা তাদের অনুপযুক্ত সাক্ষী হিসেবে দেখা যাবে?
আমি মনে করি সর্বপ্রথম ধর্মীয আন্দোলনের জন্মদাতা এবং প্রতিষ্ঠাতা চরিত্রকে বিবেচনা করব যা ইসলাম হিসেব ব্যাখ্যা করা যায়।
মহাম্মদ একজন ব্যক্তি যিনি ধ্যান ও আধ্যাত্মিক বিষেয় গভীর চিন্তার প্রতি অনুগত হয়ে উঠিছিলেন। সেটির সামনাসামনি মুখোমুখী হয়ে পরিশেষে আধ্যাত্মিকতার অভিগ্যতা লাভ করেন, যা সম্ভবত জিন। এই বিষয়টি তার কাছে বেশ চাপের ছিল, তাই তিনি দুবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এবং তিনি জানতেন না যে তাকে একজন কবি নাকি এই রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য একজন সূরা ৫৩ লিখেছেন তখন তিনি পৈশাচিক প্ভাবের অধীন ছিলেন, যার কারনে স্বর্গীয প্রেরনা সংক্রান্ত তাঁর বৈধতার দাবি নিয়ে আমার প্রশ্ন রয়েছে।পরন্তু মহম্মদ এক সময় নিজের জীবনে বোলেছিল যে তিনি জাদুর শিকার হয়েছিলেন আর সেইটা এক বছর পর্যন্ত ছিল। আবিন ইশাক অনুসারে মহম্মদ এই সময়তে জাদূগিরি করছিলেন এবং বুখারী লিখেছেন যে জাদূ তাকে ভ্রান্ত তৈরি করেছিলেন।
তাঁর ব্যক্তিগত গুনাবলী এবং সম্পূর্ন চরিত্রের মধ্যেও প্রশ্ন করতে পারি। তিনি বল এবং সামরিক বিজয়ের প্রভাব খাটিয়ে তাঁর বিশ্বাস সম্পর্কত স্বাভাবিক প্রক্রিয়া প্রয়োজনীয় কীর্তিকলাপকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। ধর্মে এই ধরনটি হয় তাই জেহাদ–এর সংগ্যা এবং তার প্রভার ও নিয়ন্ত্রন বজায় রাখার জন্য “পবিত্র যুদ্ধ” নাম দেওয়া হয়েছে এবং এখনও ইসলামের বিস্তৃতির পিছনে সেটাই কৌশল। এটি রক্তপাতে ভালোবাসার সমতলের উপর ভিক্তি করে আত্মাপ্রকাশ করেনি বরং ধবংস ও মানবতার শোষন করে চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্য কেন্দ্রিক গড়ে উঠেছিল।
ক্ষমতার এই অপব্যব্যাহের পাশপাশি তার সন্দেহজনক যৌন আচরণ একটি শিশুর সংগে শিশুটির নাম অলিশা। তিনি শিশুটিকে শাদী করেন, য়খন শিশুটীর ব্যস ৯ বছড়। তিনি বহুবিবাহ অনুমতি দিলেন। কিন্তু কল্পনানুসারে একটি বিশেষ উদ্ঘাটন মাধ্যমে তিনি একা নয় স্ত্রী কে সাদী করার অধিকার রাখতেন। আর সেইটা কুরান ৪:৩র বিরুদ্ধ, য়ইটা মাত্র ৪ স্ত্রীর অনুমতি দেয়। অন্য ব্যাপার তিনি জেনাবকে লজ্জাজনক বিবাহ করলেন। জেনাব মহম্মদের দত্তক পুত্র যায়েদের স্ত্রী ছিলেন, য়েটা নিয়ে যাকে যায়েদকে তলাক দিয়েছিলেন য়েতে মহম্মদ ওকে বিয়ে করতে পারতেন। একদিন মোহাম্মদ অসময়ে তার ছেলের ঘর দেখার জন্য গিয়েছিলেন, তিনি তার দত্তক ছেলের স্ত্রীকে নগ্ন দেখেছিলে, য়েটা দেখে মহম্মদ যৌন উদ্দেশ্যমূলক হয়ৈছিল। এই ছাড়াও মুসলিম একটি বন্দী মহিলার সঙ্গে যৌন থাকতে পারে। এমনকি যখন তাদের স্বামী এখনও জীবিত থাকে। মহম্মদ তার অনুসারীদেরকে ব্যেসাবৃতিকে অনুশীলন করতে অনুমতি দিলেন, য়েইটাকে মুতা বলা জায়, এইটা এখনপর্যন্ত অনুশীলন করে আর মুস্লিম মহিলার সঙ্গে যৌন থাকার জন্য টাকা চুকতি করতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ওই স্ত্রীকে বিয়ে করতে পারে এবং পোরে তলাক দিতে পারে। সর্বশেষে নারী অধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে তিনি হালকা ভাবে স্ত্রীকে প্রহাররে জন্য অনুমোদিত দিলেন য়দি দরকার পরে।
সেই সময়ে বেশী জেরা না করেই একজন সন্দহজনক ব্যক্তি যার স্থিরতা নিয়ে প্রশ্ন তার দ্বারা এই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাস অবশ্যই তাদের উদ্দেশ্য ও আদর্শের পতে এগিয়ে যেতে ধর্মীয মঞ্চকে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করেছেন। এই আদর্শর অনেকই কুসংস্কার এবং অসহিষ্ণুতা উপর ভিক্তি করে মানব জাতিকে বিধবংস এবং গনগত্যা করেছেন যা নিছকই মানুষেব প্রভাব এবং ক্ষমতা অতিক্রম করেছে। কিছু জিনিস এতটাই স্থুল যা শুধুমাত্র প্রকৃতির পৈশাচিকতা হিসাবে বর্ননা করা যায়। মানুস স্তালিন এবং হিটলার মত নকল নবীকে পছন্দ করতেন যারা অর্জনের জন্য একেবারে তাদের দুর্ণীতিগ্রস্থ এবং মন্দ প্রতিভাবান পরিকল্পনায় ধবংস চালায়। এটাই আশ্চর্যজনক মানসিকভাবে অস্থির হিটলারের ক্যারিসমার প্রতি পছন্দ করে তার নেতৃত্বর পিছনে গিয়েছিলেন। আমরা সকলে বিভ্রান্ত এবং আজকে ঐ নৃশংসতার দিকে তাকাই এবং আশ্চর্য হয়ে যাই কিভাবে ২০শতকে এই মাত্রার কিছু মানুষের পক্ষে তা সম্ভপর এবং কেন মানুষ মিথ্যা এবং সম্পূর্ন ছলচাতুরির প্রচারে বিশ্বাস করেন। দুর্ভাগ্যবস্ত, এই একই ঘটনা এখনও ইসলামকে পছন্দ করার ভিতর দিয়ে ঘটে চলেছে। এটি একটি পাগলামির পছন্দ যা মানবতা ও সংস্কৃতি প্রতি সংক্রমন ঘটাচ্ছে। মানুষেদের এটি সমর্থনের দাবী ও কারনবশত প্রলোভিত করা হচ্ছে, অবশ্যম্ভাবী ধবংসাত্মক নিষ্ঠুরতার থপ্পরে পরে বুঝতে পারছে না যে অনিবার্য ভাবে এমনও দিন আসবে যখন হিটলারের শামনের মতনই তারও নাশ হবে।
সমগ্র বিশ্বের কাছে বীভংস নাকাবের বা মুখোশের অন্ধকারের গভীরতা স্বীকৃত এবং তারা করেন, তা চরম উপলব্ধিতে তাদের দোষী সব্যস্ত করা হয়। ইসলাম এমনই একটি দর্ম যার বিশ্বাসী ক্রমবর্ধমান মহামারী অনুপাতের প্রভাবে মানবজাতি আক্রান্ত হয়েছে। বার্ষিক হাজার হাজার মানুষ যারা খারাপভাবে ভোগে এবং মারা যায় কারন একজন ব্যক্তির স্বপ্নে সন্দেহজনক অনুপ্রেরনা ছিল।
আপনি কি মত্যিই মৃত্যু ও ধবংসের এই পথকেই করতে চাইছেন? যদি আপনি ইসলামের একজন অনুশীলনকারী হয়ে থাকলে, তাহলে প্রমানের দিকে গুরুত্ব সহকারে নজর দিয়ে আপনাকে সহজভাবে জিগ্যাসা করতে চাই, শুধুমাত্র পবিত্র বিবেডনা করে সমর্থন না করে এবং ইশ্বরের কাছে উদ্ঘাটনের জন্য প্রার্থনা করুন, যিনি জীবন এবং যিশুখ্রীষ্ঠের নামের মাধ্যমেই জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন।

মতি ৭:১৫–১৬
15“ভণ্ড নবীদের বিষয়ে সাবধান হও। তারা তোমাদের কাছে ভেড়ার চেহারায় আসে, অথচ ভিতরে তারা রাক্ষুসে নেকড়ে বাঘের মত। 16তাদের জীবনে যে ফল দেখা যায় তা দিয়েই তোমরা তাদের চিনতে পারবে। কাঁটাঝোপে কি আংগুর ফল কিম্বা শিয়ালকাঁটায় কি ডুমুর ফল ধরে?