Thursday, August 25, 2016

পবিত্র কোরানের আলোকে বিজ্ঞান।

আমাদের পৃথিবীর আকৃতি কেমন? গোলাকারা, সমতল নাকি চ্যাপ্টা? আসুন দেখি পবিত্র কোরান এই ব্যাপারে কি বলে। লিখেছেন: মুন্না সন্দ্বীপী — 

 আদিম সময়কাল থেকে মানুষ অনুমান পূর্ব ধারনা করত যে, পৃথিবীর আকার হচ্ছে চ্যাপ্টা হাজার বছর ধরে হাস্যকর ভাবে মানুষ বেশি দূর পযর্ন্ত ভ্রমন করত না পৃথিবীর কিনারা থেকে ছিটকে পড়ে যাবার ভয়ে । ১৫৯৭ সালে "ফ্রান্সিস ড্রেক" প্রথম পৃথিবীর চারদিকে নৌ-ভ্রমন করে প্রমান করেছিলেন যে, পৃথিবী গোলাকার।
দিনরাত্রির পরিবর্তন সম্পর্কে আল কোরআনের নিচের আয়াতটির দিকে দৃষ্টিপাত করা যাক- ﺃَﻟَﻢْ ﺗَﺮَ ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳُﻮﻟِﺞُ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞَ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭِ ﻭَﻳُﻮﻟِﺞُ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭَ ﻓِﻲ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻭَﺳَﺨَّﺮَ ﺍﻟﺸَّﻤْﺲَ ﻭَﺍﻟْﻘَﻤَﺮَ ﻛُﻞٌّ ﻳَﺠْﺮِﻱ ﺇِﻟَﻰ ﺃَﺟَﻞٍ ﻣُﺴَﻤًّﻰ ﻭَﺃَﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺑِﻤَﺎ ﺗَﻌْﻤَﻠُﻮﻥَ ﺧَﺒِﻴﺮٌ
“তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন? তিনি চন্দ্র ও সূর্যকে কাজে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকেই নির্দিষ্টকাল পযর্ন্ত পরিভ্রমণ করে। তুমি কি আরও দেখ না যে, তোমরা যা কর, আল্লাহ তার খবর রাখেন? ” [সুরা লুকমান-৩১:২৯] লক্ষনীয় যে এখানে বলা হচ্ছে, রাত ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ দিনে রূপান্তরিত হয়, অনুরূপভাবে দিনও ধীরে ধীরে রাতে রূপান্তরিত হয়। এ ঘটনা কেবল পৃথিবী গোলাকার হলেই ঘটতে পারে। পৃথিবী যদি চ্যাপ্টা বা সমতলভূমি হত, তাহলে রাত্রি থেকে দিনে এবং দিন থেকে রাত্রিতে একটা আকস্মিক পরিবর্তন ঘটে যেত। অর্থাৎ সেকেন্ডের মধ্যে দিন হতো আবার সেকেন্ডের মধ্যেই কিছু বুঝে উঠার আগেই রাতের প্রবেশ ঘটতো। একই তথ্য আল্লাহপাক দিয়েছেন- ﺧَﻠَﻖَ ﺍﻟﺴَّﻤَﺎﻭَﺍﺕِ ﻭَﺍﻷﺭْﺽَ ﺑِﺎﻟْﺤَﻖِّ ﻳُﻜَﻮِّﺭُ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭِ ﻭَﻳُﻜَﻮِّﺭُ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻭَﺳَﺨَّﺮَ ﺍﻟﺸَّﻤْﺲَ ﻭَﺍﻟْﻘَﻤَﺮَ ﻛُﻞٌّ ﻳَﺠْﺮِﻱ ﻷﺟَﻞٍ ﻣُﺴَﻤًّﻰ ﺃَﻻ ﻫُﻮَ ﺍﻟْﻌَﺰِﻳﺰُ ﺍﻟْﻐَﻔَّﺎﺭُ
তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে। তিনি রাত্রি দিয়ে দিনকে আছাদিত করেন এবং দিন দিয়ে রাত্রিকে আছাদিত করেন। তিনি নিয়মাধীন করেছেন সূর্য ও চন্দ্রকে। প্রত্যেকেই নির্ধারিত সময় পর্যন্ত চলতে থাকবে। জেনে রাখ তিনি পরাক্রমশালী, পরম ক্ষমাশীল। (কোরআন, ৩৯ : ৫) উপরোক্ত বর্ণনা দিতে গিয়ে কোরআনে যে সমস্ত শব্দাবলী ব্যবহৃত রয়েছে – সেগুলো বেশ উল্লেখযোগ্য। “আছাদিত বা মোড়ানো” অর্থে উপরের আয়াতটিতে যে আরবী শব্দটির ব্যবহার করা হয়েছে সেটি হলো “ ﻳُﻜَﻮِّﺭُ”।
 ইংরেজীতে এর অর্থ ”একটি জিনিষ দ্বারা অপর একটি জিনিষকে জড়িয়ে বা মুড়িয়ে দেয়া – যা কিনা একটি পোষাকের মতো ভাঁজ করা অবস্থায় গোছানো রয়েছে।” (উদাহরণত, পাগড়ী যেমন করে পরিধান করা হয়, ঠিক তেমনিভাবে একটি জিনিষ দিয়ে অপরটিকে জড়ানোর কাজে আরবী অভিধানে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে)। দিন ও রাত্রি পরস্পরকে জড়িয়ে বা আছাদিত অবস্থায় রয়েছে – আয়াতটিতে প্রদত্ত এই তথ্য দ্বারা পৃথিবীর আকৃতির সঠিক তথ্যই প্রদান করা হয়েছে। এ অবস্থাটি কেবল সেই পযার্য়ে সঠিক হতে পারে যখন পৃথিবীর আকৃতি হয় গোলাকার। এর অর্থ সপ্তম শতাব্দীতে নাযিলকৃত কোরআনে পৃথিবী গোলাকার হওয়ার বিষয়টির ইংগিত দেয়া হয়েছিল। যাই হোক এটা স্মরণ রাখা উচিত যে মহাবিশ্ব সম্পর্কে সে সময়কার জ্যোতির্বিদ্যার জ্ঞান ছিল ভিন্নরূপ। তখনকার সময় মনে করা হতো যে পৃথিবী একটি সমতল এলাকা আর এ বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করেই বিজ্ঞান বিষয়ক সমস্ত গণনা আর ব্যাখ্যাদি দাড় করানো হয়েছিল। অথচ আমরা গত শতাব্দীতে যে তথ্যটি জেনেছি তা কোরআনের আয়াতটিতে অন্তভুক্ত ছিল। যেহেতু কোরআন আল্লাহ তায়ালার বাণীর্, সেহেতু যখন বিশ্বব্রহ্মান্ডের বর্ণনা দেয়া হয়েছে, তখন সবচাইতে শুদ্ধ আর সঠিক শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। “তুমি কি দেখ না আল্লাহ রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে পরিবর্তন করেন?” (সূরা আল লুকমান, ৩১:২৯) “তিনি রাত্রি দ্বারা দিনকে আচ্ছাদিত করেন এবং রাত্রিকে আচ্ছাদিত করেন দিন দ্বারা।” (সূরা আয যুমার, ৩৯:৫) পেঁচানো বা জড়ানো আরবী শব্দ কাওওয়াররার অনুবাদ। এর মূল অর্থ হচ্ছে মাথার চারপাশে পাগড়ী পেঁচিয়ে বাঁধা। অবিরত পেঁচানোর পদ্ধতি-যাতে এক অংশ আরেক অংশের ভেতর ঢুকে যাচ্ছে, কুরআনে এমনভাবে বলা হয়েছে যে মনে হয় সে সময়ে পৃথিবীর গোলাকৃতি হওয়ার ধারণার সাথে মানুষ পরিচিত ছিল, যা স্পষ্টতঃই সত্য নয়। পৃথিবী বলের মত পুরপুরি গোলাকার নয় বরং কমলা বা ডিমের মত, নিচের আয়াতে পৃথিবীর আকারের বর্ণনা দেয়া হয়েছে- ﻭَﺍﻷﺭْﺽَ ﺑَﻌْﺪَ ﺫَﻟِﻚَ ﺩَﺣَﺎﻫَﺎ “আর আল্লাহ্ পৃথিবীকে উহার পর ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন” [৭৯:৩০] এখানে ডিমের জন্য ব্যাবহৃত আরবি শব্দ হচ্ছে “ ﺩَﺣَﺎﻫَﺎ”, যার অর্থ হচ্ছে উট পাখির ডিম, এবং উট পাখির ডিমের আকৃতি হল পৃথিবীর মত। স্যাটেলাইট হতে প্রাপ্ত ছবি ও বিভিন্ন জটিল যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরীক্ষা- নীরীক্ষার দ্বারা সুনিশ্চিত হওয়া গেছে আমাদের এ পৃথিবী exactly উট পাখির ডিমের ন্যায়। এইভাবে কোরআনে ১৪০০ বছর আগে পৃথিবীর আকৃতির বর্ণনা সঠিক দেয়া হয়েছে, যদিও পৃথিবী চ্যাপ্টা হবার ধারনাটাই তখন প্রচলিত ছিল। আপনাকে ধন্যবাদ সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য। বিভাগ: ধর্ম-অধর্ম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি » মুন্না সন্দ্বীপী এর ব্লগ নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন 262 বার পঠিত মন্তব্যসমূহ আমি অথবা অন্য কেউ এর ছবি মন্তব্য করেছেন: আমি অথবা অন্য কেউ—সোম, 07/18/2016 - 14:15 “তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন? তিনি চন্দ্র ও সূর্যকে কাজে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকেই নির্দিষ্টকাল পযর্ন্ত পরিভ্রমণ করে। তুমি কি আরও দেখ না যে, তোমরা যা কর, আল্লাহ তার খবর রাখেন? ” [সুরা লুকমান-৩১:২৯] লক্ষনীয় যে এখানে বলা হচ্ছে, রাত ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ দিনে রূপান্তরিত হয়, অনুরূপভাবে দিনও ধীরে ধীরে রাতে রূপান্তরিত হয়। এ ঘটনা কেবল পৃথিবী গোলাকার হলেই ঘটতে পারে। ভাই, এইখানে ঠিক কোনখানে বলা হইছে ধীরে ধীরে? কোথা থেকে ধীরে শব্দটা প্রডিউস করছেন একটু বলেন। মনগড়াকিছু দিয়া কোরানের অবমাননা কইরেন না। ইহা উটপাখির ডিম। ইহা পৃথিবী — মরতে মরতে ভুল হয়ে যাবে, শেষ নিঃশ্বাসে রয়ে যাবে পাপ। আমি তো নাদান, আমি যে বান্দা খারাপ...
 প্রতিমন্তব্য মুন্না সন্দ্বীপী এর ছবি মন্তব্য করেছেন: মুন্না সন্দ্বীপী—
 বিজ্ঞান কি বলে এটা দেখেন আর কোরআনের আয়াদের সাথে মিলান তো পেয়েযাবে আপনার উত্তর। বিজ্ঞান বলেছে পৃথিবী ডিম বা কমলার মত, তো দেখুন না মিলিযে , — munna

প্রতিমন্তব্য মন্তব্য করেছেন: সত্য প্রকাশক— 
মুন্না ভাই, আপনি কোরানের ৭৯/৩০ আয়াতের অর্থ করেছেন-- "আর আল্লাহ্ পৃথিবীকে উহার পর ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন", আসলে আর সঠিক বাংলা তর্জমা হবে, "এরপর তিনি যমীনকে বিছিয়েছেন৷" (মওদুদী এবং হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমেদ বা ইসলামী ফাউন্ডেশনের তর্জমাসহ সব তর্জমায় এভাবে বাংলা অর্থ দেয়া আছে)। আর রাত যে দিনে ও দিন যে রাতে পালাক্রমে পরিবর্তিত হয় সেটা তো বলা কি খুব বড় জ্ঞানের কথা!!! এসব জাকির নায়েকীয় পাণ্ডিত্য নকল করে হাসির খোরাক হবেন না ভাই।

 প্রতিমন্তব্য মুন্না সন্দ্বীপী এর ছবি মন্তব্য করেছেন: মুন্না সন্দ্বীপী—
এখানে ব্যাবহার হয়েছে – দা-হাহা শব্দটি।যার উৎপত্তি দুহিয়া থেকে।যার অর্থ অনেকে করেছেন – বিস্তৃত করা।আবার অনেকে উটপাখির ডিম।দুটোই সত্য।আরবি ডিকশনারিগুলি তার প্রমাণ।বাংলা শব্দেই এই ধরনের ব্যাবহার অহরহ দেখা যায় – যেমন বল শব্দটি – খেলার বলকেও বুঝায় আবার শক্তিকেও বুঝায়।বাংলা সহ পৃথিবীর সকল ভাষাতেই – এই ধরনের নজির অহরহ দেখা যায়। 1 উপরিউক্ত আয়াতটির উচ্চারণ-Waalarda baAAda thalika dahaha – এখানে দা-হাহা শব্দের উৎপত্তি দুহিয়া থেকে যার অর্থ উটপাখির ডিম।উপরের আরবি টু ইংলিশ অভিধান থেকেই এ বিষয়ে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। নিম্নোক্ত ছয়টি আরবি অভিধান থেকে কুরআন বিশেষজ্ঞরা একমত হয়েছেন যে – এর দ্বারা বিস্তৃত এর পাশাপাশি উটপাখির ডিমও বোঝানো হচ্ছে - পেজ সহ উল্লেখিত – আপনারা নিজেরা চাইলে দেখে সিউর হতে পারেন…

1. Lisan Al-Arab dictionary [1] , Book 2, Pages 215-218. 2. Lisan Al-Arab dictionary [1] , Book 8, Pages 236-238. 3. Al-Muheet dictionary [2], Page 1179. 4. Al-Muajam Al-Waseet dictionary [3], Pages 272-274. 5. Al-Mawrid dictionary Arabic-English section [4], Page 537. 6. Arabic-English dictionary the Hans Wehr dictionary [6], Page 273

এখন , দায়িত্ব আপনার এইসব হাতুড়ে বিশেষজ্ঞ দের কথা বিশ্বাস করবেন যারা জীবনে একটা অ্যারাবিক অভিধানও দেখে নি , কিংবা ইসলামিক বিশেষজ্ঞদের যারা এক পয়েন্টে একমত হয়েছেন—তাঁদের কথা বিশ্বাস করবেন।দায়িত্ব আপনার।ফলাফলও আপনার।
 http://www.answering-christianity.com/egg-shaped_earth.htm – বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি ভালো করে পড়ে দেখবেন — munna

প্রতিমন্তব্য মন্তব্য করেছেন: সত্য প্রকাশক— 
ভাই, দাহাহা মানে যদি উট পাখির ডিমও ধরা হয় তাহলেও কোরান ভুল ধারনা দিচ্ছে। কারণ উট পাখির ডিম হলো ওভাল সেপ আর পৃথিবী হলো অরেঞ্জ সেপ!!! আসলে দাহাহা মানে যে উট পাখির ডিম নয়, বরং এর অর্থ হলো বিস্তৃত (Spread)।
 এই লিংকে গিয়ে একটু অর্থটা দেখে আসুনঃ https://wikiislam.net/wiki/Arabic_Terms#Dahaha

প্রতিমন্তব্য মন্তব্য করেছেন: সত্য প্রকাশক—

ভাই, কোরান ৭৯/৩০ আয়াতের অর্থ করেছেন এমন কয়েকজন বিখ্যাত কোরান তাফসিরকারীর অনুবাদ দেখুনঃ Yusuf Ali: And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse); Pickthal: And after that He spread the earth, Arberry: and the earth-after that He spread it out, Shakir: And the earth, He expanded it after that. Sarwar: After this, He spread out the earth, Hilali/Khan: And after that He spread the earth; Malik: After that He spread out the earth, Maulana Ali: And the earth, He cast it after that. Free Minds: And the land after that He spread out. সূত্রঃ www.wikiislam.net

প্রতিমন্তব্য মন্তব্য করেছেন: সত্য প্রকাশক—
ভাই, চন্দ্র আর সূর্য একটা নির্দিষ্ট পথে উঠে ও অস্ত যায় সেই ধারনা থেকেই ঐ আয়াতগুলো লেখা হয়েছে, এর বেশী কিছু তো নয়। এটা আবার মহাজ্ঞান হলো কিভাবে, এই ধরনের কথা তো সাধারণ মানুষও বলে। এই আয়াতগুলোতে তো বলা নেই যে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে, বরং বোঝা যাচ্ছে যে সূর্য তার পথে পৃথিবী পরিভ্রমণ করছে সেই কথাই কোরানে বোঝাতে চেয়েছেন!

প্রতিমন্তব্য ইকারাস এর ছবি মন্তব্য করেছেন: ইকারাস— 
কোরানে বিজ্ঞান খোঁজা আর গ্রামের ফার্মেসীতে ঔষুধ বিক্রেতাকে বড় ডাক্তার ভাবার মধ্যে কোন পার্থক্য নাই।