Thursday, August 11, 2016

না জানা ইতিহাসঃ কারা সেদিন পাকিস্তান সৃষ্টি করেছিলো? এবং শিয়া গাদ্দারদের অজানা ইতিহাস।

এই পোষ্টে সেদিন কেন শিয়ারা পাকিস্তান সৃষ্টি করেছিলো,যারা সেই সালাদিনের ক্রুসেড যুদ্ব হতে আজ অবধি মুসলিমদের পিঠে চুরি মেরে যাচ্ছে। তাই সংক্ষিপ্তভাবে এগার শতক হতে এপর্যন্ত শিয়াদের যুগে যুগে বিশ্বাসঘাতকতা তুলে ধরবো পোষ্টের প্রথমার্ধে, পরের অংশে থাকবে পাকিস্তানের ফাউন্ডিং ফাদারস এবং পাকিস্তানের সেনাপ্রধান গনের  দিয়ে। এই পোষ্টে শিয়াদের বিশ্বাস সম্পর্কিত লেখা হবেনা কলরব বাড়বে বলে।
ইউরোপের সম্মিলিত ফ্রান্স, জার্মান ও ব্রিটিশ সহ সকল ইউরোপিয়ানদের বিরুদ্বে লড়াই করে যাচ্ছেন নুরুদ্দিন জঙবি। সেই সময় মিশর ছিলো ফাটেমাইড এমপায়ার নামে ইসমাইলি শিয়াদের দখলে, এরা ছিলো তৎকালীন ক্রুসেডারদের দোসর। সুলতান সালাহউদ্দিন মিশরে গিয়েই ফাতেমিদের উৎখাত করে তাদের নেতা ইসমাইলি শিয়া মনসুর বিল্লাহকে নির্বাসনে পাঠান। সালাহউদ্দিন ফাতেমিদের উৎখাত করার পর এক ইসমাইলি শিয়া নাম তার হাসান ইবন সাবা, সে এক গুপ্তঘাতক বাহিনী গড়ে তুলে সালাদিনের বিরুদ্বে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যে। হাসান ইবনে সাবা ক্রুসেডারদের অর্থ, অস্র ও সুন্দরী নারী দিয়ে তার গুপ্ত হত্যার কাজ চালায়। হত্যার সময় এরা ব্যবহার করতো, জামার নিচে লুকায়িত খঞ্জর, হাসিশ ও বিষ, সম্মোহন বিদ্যায় ও হাসান ইবনে সাবা ছিলো পটু। সালাহউদ্দিনের জেরুজালেম বিজয় পর্যন্ত যারা তার ইতিহাস পড়েছেন তারা জানেন যে অন্তত বিশ বার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে তাকে গুপ্ত হত্যা করার জন্যে, বরাবরই মহান আল্লাহর সাহায্যে সালাহউদ্দিন বেঁচে যান। আল-জাজিরা আরবিতে হাসান ইবনে সাবার উপর একটা ডকু ও বানিয়েছে। ইংরেজী শব্দ Assassination ও এসেছে এই গুপ্তঘাতকের হাত ধরে। সালাহুদ্দিনকে হত্যা করতে না পারলেও তিনি যে নিজামুল মুলক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও সমরবিদ্যা অর্জন করেছেন, তার প্রতিষ্ঠাতা নিজামুল মুলককে হত্যা করেন এই সাবাহ।  এই গুপ্তঘাতকের কুৎসিত ইতিহাস থাকলেও ইরানি শিয়ারা আজো তাদের প্রেসটিভির মাধ্যেমে হাসান ইবনে সাবাহকে গ্লোরিফাই করে নিউজ করে। 
ইসমাইলি শিয়াদের একটা গ্রুপের নাম কারমাতাইন। ৯৩০ সালে আব্বাসিয় খিলাফতের সময় মক্কা শরীফ আক্রমন করে এরা ।  এদের তখনকার লিডার ছিলেন আবু তাহের। হজ্জের মৌসুমে কাবা শরীফ তাওয়াফ রত মুসলিমদের উপর এরা আক্রমন চালিয়ে হাজীদের  হত্যা করে। পবিত্র কাবা শরীফ, কাবা শরীফের দরজা ভেঙ্গে তছনছ করে দেয়। লন্ডভন্ড করে দেয় জমজম কূপকেও। আবু তাহের ঐ সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাকে বলছে কোথায় তোমার আবাবিল পাখি, কোথায়? রক্তাক্ত লাশের সারি পবিত্র শরিফের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলো। এরা সেদিন ৩০ হাজার মুসলিমকে হত্যা করে মক্কায়। কাবা শরীফের হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর এরা ছিনতাই করে নিয়ে যায় তৎকালিন ওদের রাজ্য বর্তমান বাহরাইনে। ২১ বছর পর পর হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর উদ্বার করা হয় এদের কাছ হতে।  একটু ভাবুনতো ২১ বছর  হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর পবিত্র কাবা শরীফে ছিলোনা বা কাবার চারপাশে ছড়িয়ে চিটিয়ে থাকা ৩০ হাজার হাজীদের লাশ। এভাবে ইতিহাসের বাকে বাকে এই গ্রুপটা মুসলিমদের সাথে প্রতারনা করে।
মুসলিমদের স্বর্ণ যুগ খ্যাত বাগদাদের আব্বাসী খেলাফাত মোঙ্গলিয়ান হালাকু খান ধারা ধংস করেছেও এই শিয়ারা। ইবনে কাসীরের ইতিহাস গ্রন্হ আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়া বিখ্যাত নির্ভরযোগ্য  ইতিহাস গ্রন্হ হিসেবে পরিচিত। সেই বইয়ে ইবনে কাসীর লিখেন, আব্বাসীয় খেলাফতের সর্বশেষ খলিফা মুতাসিম বিল্লাহর মন্ত্রীসভার এক মন্ত্রী যার নাম ইবনে আল আলকামি। সে ছিলো শিয়া দ্বাদশী, চরিত্রে চাটুকার স্বভাবের লোক। হালাকু খানকে সে চিঠি লিখে যে, এক শর্তেই আমি আপনাকে বাগদাদ দখলে সাহায্যে করতে প্রস্তুত যদি আপনি খলিফাকে সরিয়ে দেন। আল-আলকামির ষড়যন্ত্র দেখলে যে কারো আক্কেল গুড়ুম হওয়ার কথা। খলিফা মুতাসিম বিল্লাহ সুন্নি হলেও সে ছিলো কেয়ারলেস। আর আলকামি স্বপ্ন দেখতো খিলাফত ধংস করে ইরাকে শিয়া দেশ কায়েম করার। আল-কামি খলিফাকে বুঝায় যে আপনার এত সৈন্যের দরকার নাই, অযথায় বায়তুল মালের টাকায় এদের পুষছেন। আপনাকে আক্রমন করার হিম্মত কারোই নাই। এইসব বলে মুতাসিম বিল্লাহকে বুঝিয়ে ১৫ হাজার সৈন্য, ২০ হাজার  সৈন্য করে কমিয়ে কমিয়ে মাত্র ১০ হাজারে নিয়ে আসে খলিফার সৈন্যদের।  এবার আলকেমি আরেকটা চিঠি লিখে হালাকু খানের কাছে যে, বাগদাদে এখন মাত্র ১০ হাজারের মতো সৈন্য আছে। আপনি বাগদাদের উত্তর দিক হতে আক্রমন করবেন, আর আমি খলিফার সৈন্যদের পূর্ব ও দক্ষিন দিক হতে মোতায়েন করবো। হালাকু খান এবার আসে নাসিরুদ্দিন আত-তুসিকে সাথে করে, সে আরেক ইসমাইলি শিয়া এবং হালাকু খানের মন্ত্রীসভার সদস্য যাকে প্রশংসা করে বই লিখেছেন আয়াতুল্লাহ খোমেনী। শুরু হয় হালাকু খানের গনহত্যা। নারী, পুরুষ, বৃদ্বা, শিশু, বালক কেউই সেদিন রেহাই পাইনি। বর্শার আগায় শিশুকে মেরে গেঁথে উল্লাস করেছে তাতারীদের সৈন্যদল। শুধু হত্যা করা হয়নি ইহুদী, খ্রিষ্টান এবং যারা দালাল আলকামীর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বাগদাদের রাস্তায় সেদিন রক্তস্রোত বইয়ে দিয়েছে মুসলিমদের রক্তদিয়ে হালাকু খান। ২ মিলিয়নেরও বেশী মুসলিমকে হত্যা করা হয়।
লিস্টভার্স ইতিহাসের সর্বনিকৃষ্ট ১০ জন গাদ্দারের/দালালের লিস্ট করে, যার মধ্যে ১ নাম্বারে রাখে মীর জাফর কে। বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত কারি মীর জাফর ছিলেন একজন শিয়া, মীর জাফরের নাতি আরেক গাদ্দার মেজর জেনারেল ইস্কান্ধার আলি মির্জা ছিলেন ব্রিটিশদের গোলাম। ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতাকামীদের যে হত্যা করতো ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে থেকে, সেই পরবর্তীতে হয় পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট।
মইসুরের সিংহ টিপু সুলতানের সাথে গাদ্দারী করে তাকে ব্রিটিশদের কাছে হারিয়ে দেওয়া মীর সাদিক ও একজন শিয়া।
ইরান কন্ট্রা এ্যাফেয়ার নামক একটা অধ্যেয় আছে ১৯৮৬ সালের, ইরান গোপনে ইসরাইল হতে অস্র ক্রয় করতো। ইরান আমেরিকাকে সাহায্য করে আফগানিস্তান ও ইরাক আক্রমনের সময়, শুনুন তখনকার ইরানের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির মুখ হতে
২০০৩ সালে ইরাক দখলের পর আমেরিকার বিরুদ্বে যুদ্ব না করার ফতোয়া দেন ইরাকে শিয়া সুপ্রিম লিডার সিস্তানি.  ইরাকে সুন্নি মুসলিমদের উপর এথিনিক ক্লিনসিং করা শিয়া ডেথ স্কোয়াডগুলোর উপর এই ডকুমেন্টরী দেখুন। যারা ইরাককে ইরানের মতো সুন্নি মুক্ত করতে চায়। 
ব্রিটিশ আমলে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন আগা খান তৃতীয়। সে ইসমাইলি শিয়াদের ৪৮তম ইমাম। এই আগা খান ডাইনেস্টি ব্রিটিশদের এই উপমহাদেশে ঔপনিবেশিকের জন্যে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেন। অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠাকারী আগা খানকে তৎকালীন ব্রিটিশ রানী ভিক্টোরিয়া ১৮৯৭ সালে নাইট কমান্ডার অফ ইন্ডিয়ান এমপায়ার এবং পরবর্তীতে রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড নাইট গ্রান্ড কমান্ডার উপাধীতে ভূষিত করেন। মুসলিমদের জন্যে একটা আলাদা দেশ গঠনের জন্যে ব্রিটিশকে সেই প্রস্তাব দেয়। বৃটিশদের দালাল এই ইসমাইলি শিয়াদের ইমামদের সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ মারেন আগা খান উইথ গার্ল। বা এই ছবি গুলো দেখতে পারেন এই পোষ্টের
ইসরাইলি জায়োনিজমের প্রতিষ্ঠাকারীরা নিজেরা যেমন ধর্ম কর্ম না করা সেক্যুলার নাস্তিক কিছু ইহুদি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, ইহুদীদের জন্যে মেকি কান্নাকারী যে তাদের জন্যে আলাদা একটা দেশ গঠন করতে হবে তাদের সুরক্ষার জন্যে ব্রিটিশদের কাছে। ঠিক তেমনি পাকিস্তানও প্রতিষ্ঠা করে কিছু ধর্মহীন সেক্যুলার দ্বারা যারা মুসলিমদের জন্যে আলাদা দেশের জন্যে মেকি কান্না করে মূলত ব্রিটিশদের সার্ভ করার জন্যে।

পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীদের দেখা যায় সবসময় বলতে, আমরা যদি আলি জিন্নাহ কায়েদে আজমের আদর্শ অনুযায়ী চলতাম তাহলে পাকিস্তানের উন্নতি করতে পারতাম, প্রত্যেক পাকিস্তানির উচিত কায়েদে আজমকে অনুসরন করা। পাকিস্তানের স্কুলের বইগুলোতেও আলি জিন্নাহকে নিয়ে একই অবস্হা।
চলুন দেখা যাক কায়েদে আজমকে।
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহঃ তার দাদা ছিলেন হিন্দু রাজপুত, পরে শিয়া ইসমাইলী খোজা ধর্মে দীক্ষিত হয়। তার পিতা গুজরাট হতে করাচীতে ব্যবসায়িক কাজে আসলে আলি জিন্নাহর জন্ম হয়। মাতৃভাষা তার গুজরাটি। এই দেখুন জিন্নাহর ফেমিলি ট্রি। নাম তার মোহাম্মদ আলী রাখা হলেও সে পরে জিন্নাহ শব্দটি যোগ করে। তার দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন ইরানি জোরাস্ট্রিয়ানস ধর্মের, পরে ইসমাইলি শিয়া ধর্মে কনভার্ট হয়। জিন্নাহর একমাত্র মেয়ে দিনা ওয়াদিয়া, ইরানি জোরাস্ট্রিয়ানস  ধর্মের ওয়াদিয়াকে বিবাহ করে নিজ বাপের ধর্ম ইসমাইলী ছেড়ে অগ্নি উপাসক জোরাস্ট্রিয়ানস ধর্মে দীক্ষিত হয়।  ২০০৭ সালে জিন্নাহর পরিত্যাক্ত মুম্বাইয়ের বাড়িটি তারা মেয়ে নেওয়ার জন্যে কোর্টে একটা মামলা দায়ের করে উত্তারোধিকার হিসেবে পাওয়ার জন্যে, সেখানে তার উকিল অনেকগুলো প্রমান হাজির করে যে তার পিতা একজন ইসমাইলি খোজা শিয়া, এই খোজা শিয়ারা হিন্দুদের রীতিনীতি পালন করে।  জিন্নাহর নাতি পুতিরা সবাই ভারতের নাগরিক। বোম্বে ডাইং কম্পানি, ব্রিটেনিয়া সহ অনেক ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান আছে তাদের ভারতে। জিন্নাহর নাতি নেস ওয়াদিয়া আইপিএল ক্রিকেটে পান্জাব কিংস এলেভেন এর যৌথ মালিক প্রীতি জিনতার সাথে।
গোলাম আহমেদ পারভেজঃ  সে ছিলো জিন্নাহর রাজনৈতিক সহকারী। উনি কোরানিষ্ট, শুধু কোরান মানেন, হাদীস মানেন না। আবার উনি হাইব্রিড ইসলামো-কম্যুনিষ্ট/সোস্যালিষ্ট নামক এক হাইব্রিড অক্সিমোরোন তত্বের উদ্ভাবক।
মোহাম্মদ জাফরুল্লাহ খানঃ তিনি ছিলেন পাকিস্তানের ফাউন্ডিং ফাদারদের একজন এবং পাকিস্তান রেস্যুলুশানদের একজন। ধর্মে উনি আহমাদিয়া কাদিয়ানি এবং পাকিস্তানের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
লিয়াকত আলী খানঃ উনিও পাকিস্তানের ফাউন্ডিং ফাদার। ধর্মে শিয়া এবং পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী।
ইস্কান্ধার মির্জাঃ এই লোকটা কুখ্যাত মীর জাফরের আপন নাতি। ব্রিটিশদের সেনাবাহিনীতে মেজরের দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট হন।

সামান্য এক দ্বীপের বাসিন্দা ব্রিটিশরা দেখলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ উপনিবেশিক করতে গিয়ে লোকবল, সৈন্য সংখ্যা দিয়ে পারা যাচ্ছেনা। তখন ওরা টাকা পয়সা দিয়ে স্থানীয়  লোকদের নিজেদের ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ট্রেনিং দিয়ে উপনিবেশিকতা পাকাপোক্ত রাখার জন্যে এদের ব্যবহার করতো, এবং নতুন দেশ দখল করার জন্যেও এই গোলামদের ব্যবহার করা হতো। ব্রিটিশদের অধীনে থাকা এই গোলাম সেনাবাহিনীই পরে পাকিস্তান জন্মের পর ১৪ ই আগষ্ট ১৯৪৭ হতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়।
এবার একনজরে দেখা যায় পাকিস্তান জন্মের পর কারা এই দেশের সেনাপ্রধান ছিলো, কি তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড।
স্যার ফ্রান্ক মেসারভিঃ পাকিস্তানের প্রথম সেনাপ্রধান ছিলেন এই ব্রিটিশ জেনারেল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন ১৫ই আগস্ট ১৯৪৭   হতে ১০ই ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮ পর্যন্ত। উনি প্রথম বিশ্বযুদ্বের সময়  উসমানি খেলাফত ধংসে যুদ্ব করেছেন ব্রিটিশদের হয়ে এবং ফিলিস্তিনি ঐ সময় অনেক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেন।
জেনারেল ডগলাস লেইসিঃ উনি পাকিস্তানের দ্বিতীয় সেনাপ্রধান এবং ব্রিটিশ জেনারেল। ১১ ই ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮ হতে ১৬ ই জানুয়ারী ১৯৫১ সাল পর্যন্ত এই ব্রিটিশ জেনারেল ছিলেন পাকিস্তানের দ্বিতীয় সেনাপ্রধান।
এরপর আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খান দের ৪৭ এর আগে ও পরে ওদের কর্মকান্ড তুলে ধরা হবে। হয়তো এই পোষ্টেই এডিট করে দেওয়া হবে বা আরেকটা পোষ্টে এই পোষ্টের সামারি লেখার সময় লিখব।
পোষ্ট পড়ার জন্যে সবাইকে ধন্যবাদ।
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।