উত্তর হচ্ছে, প্রয়োজনীয়তা যতটুকু না রয়েছে তার চেয়ে আইনের বাধ্যবাধকতা
রয়েছে অনেক বেশী। রেজিস্ট্রেশন আইন ২০০৪ (সংশোধিত) অনুযায়ী, সকল দলিল
রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক। ২০০৪ সালের রেজিস্ট্রেশন আইন সংশোধনের পর
মৌখিক দান/বিক্রয় বৈধ নয়।
সুতরাং আইনের দিক থেকে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। আর প্রয়োজনের দিক থেকে আইনকে প্রধান্য দিতে হবে আগে। জমির দলিল রেজিস্ট্রেশন না হলে আইনের দিক থেকে কোন সুফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। রেজিস্ট্রিকৃত দলিল থাকলে পরবর্তীতে বিরোধ এড়ানো যায়। আইন অনুযায়ী স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় দলিল অবশ্যই লিখিত এবং রেজিস্ট্রি হতে হবে।
দলিল রেজিস্ট্রির নিয়ম কি?
নিয়ম হচ্ছে, আপনি যখন একটি জমি ক্রয় করবেন তখন ১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন (সংশোধিত ২০০৪) আইন অনুযায়ী আপনাকে উক্ত জমির মালিকানা পরিবর্তনের জন্য সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে নির্ধারিত ফরমে তথ্য ও দলিলাদি উল্লেখ পূর্বক নিবন্ধন করতে হবে।
এক্ষেত্রে আপনাকে নির্ধারিত সরকারী ফি প্রদান করতে হবে। আপনি চাইলে দলিল লেখকের সহযোগীতাও নিতে পারেন।
উক্ত দলিলে জমির পরিচিতি, দাতা-গ্রহীতার বিবরণ এবং ছবি সংযুক্ত করতে হয়। দলিল দাতার নামে অবশ্যই নামজারী বা মিউটেশন করা থাকতে হবে (উত্তরাধিকার ছাড়া)। দলিলে বিগত ২৫ বছরের মালিকানা সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও সম্পত্তি প্রাপ্তির ধারাবাহিক ইতিহাস লিখতে হবে। জমির প্রকৃত মূল্য, চারদিকের সীমানা, নকশা তথা চৌহদ্দি দলিলে উল্লেখ করতে হবে। দাতা কর্তৃক বিক্রিত সম্পত্তি অন্য কারো কাছে বিক্রি করেনি এ্রই মর্মে একটি হলফনামা ও সংযুক্ত করতে হবে। দলিলে বিক্রিত জমির জরীপ খতিয়ান সমূহ যেমন CS, RS-এর মালিকানার ধারাবাহিক ইতিহাস উল্রেখ করতে হবে। প্রয়োজনে ভায়া দলিলেরবিবরণ উল্লেখ করতে হবে।
উল্লেখ যে, জমির বায়না দলিলও রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। রেজিস্ট্রি ছাড়া বায়না দলিলের আইনগত মূল্য নেই। বায়না দলিল সম্পাদনের ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য উপস্থাপন করতে হবে এবং উক্ত বায়না দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ হতে ১ বছরের মধ্যে বিক্রয় দলিল রেজিস্ট্রি তথা নিবন্ধন করতে হবে।
এছাড়া, হেবা বা দানকৃত সম্পত্তির দলিল, বন্ধককৃত জমির দলিল, বাটোয়ারা বা আপোষ বণ্টন নামা দলিলও রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক।
সুতরাং আইনের দিক থেকে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। আর প্রয়োজনের দিক থেকে আইনকে প্রধান্য দিতে হবে আগে। জমির দলিল রেজিস্ট্রেশন না হলে আইনের দিক থেকে কোন সুফল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। রেজিস্ট্রিকৃত দলিল থাকলে পরবর্তীতে বিরোধ এড়ানো যায়। আইন অনুযায়ী স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় দলিল অবশ্যই লিখিত এবং রেজিস্ট্রি হতে হবে।
দলিল রেজিস্ট্রির নিয়ম কি?
নিয়ম হচ্ছে, আপনি যখন একটি জমি ক্রয় করবেন তখন ১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন (সংশোধিত ২০০৪) আইন অনুযায়ী আপনাকে উক্ত জমির মালিকানা পরিবর্তনের জন্য সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে নির্ধারিত ফরমে তথ্য ও দলিলাদি উল্লেখ পূর্বক নিবন্ধন করতে হবে।
এক্ষেত্রে আপনাকে নির্ধারিত সরকারী ফি প্রদান করতে হবে। আপনি চাইলে দলিল লেখকের সহযোগীতাও নিতে পারেন।
উক্ত দলিলে জমির পরিচিতি, দাতা-গ্রহীতার বিবরণ এবং ছবি সংযুক্ত করতে হয়। দলিল দাতার নামে অবশ্যই নামজারী বা মিউটেশন করা থাকতে হবে (উত্তরাধিকার ছাড়া)। দলিলে বিগত ২৫ বছরের মালিকানা সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও সম্পত্তি প্রাপ্তির ধারাবাহিক ইতিহাস লিখতে হবে। জমির প্রকৃত মূল্য, চারদিকের সীমানা, নকশা তথা চৌহদ্দি দলিলে উল্লেখ করতে হবে। দাতা কর্তৃক বিক্রিত সম্পত্তি অন্য কারো কাছে বিক্রি করেনি এ্রই মর্মে একটি হলফনামা ও সংযুক্ত করতে হবে। দলিলে বিক্রিত জমির জরীপ খতিয়ান সমূহ যেমন CS, RS-এর মালিকানার ধারাবাহিক ইতিহাস উল্রেখ করতে হবে। প্রয়োজনে ভায়া দলিলেরবিবরণ উল্লেখ করতে হবে।
উল্লেখ যে, জমির বায়না দলিলও রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। রেজিস্ট্রি ছাড়া বায়না দলিলের আইনগত মূল্য নেই। বায়না দলিল সম্পাদনের ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য উপস্থাপন করতে হবে এবং উক্ত বায়না দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ হতে ১ বছরের মধ্যে বিক্রয় দলিল রেজিস্ট্রি তথা নিবন্ধন করতে হবে।
এছাড়া, হেবা বা দানকৃত সম্পত্তির দলিল, বন্ধককৃত জমির দলিল, বাটোয়ারা বা আপোষ বণ্টন নামা দলিলও রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক।