Saturday, August 6, 2016

ইছলামের নবী একেবারেই শিশুকামী ছিলো না


আপনারা সবাই হয়তো ধর্মকারী নামক একটা ওয়েবসাইটের নাম শুনেছেন। অনেকে হয়তো এ-ও শুনেছেন তারা শুধু ধর্ম নিয়ে মকারি করে, অর্থাত ধর্মকে বাঁশ দেয়। তবে এ কথা সর্বাংশে সত্য নয়। তারা অনেক সময় ধর্মের পক্ষেও লেখালেখি করে। যেমন ধরুন, নাস্তিকরা ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদ এবং তার ৬ বছরের কচি বাচ্চা মেয়ে বিয়ে করা নিয়ে মকারি করে। নাউজবিল্লাহ! কিন্তু ধর্মকারীতে এমন পোস্ট আছে, যারা দিয়ে তারা নাস্তিকদের এইসব কটূক্তির দাঁত ভাঙা জবাব দিয়ে প্রমাণ করে দিয়েছে যে ইসলামের নবী মোহাম্মদ একেবারেই শিশুকামী ছিলেন না। আসুন আমরাও সেই যুক্তিগুলো আয়ত্বে রাখি যাতে নাস্তিকরা এ ধরনের প্রশ্ন করলেই দাঁত ভাঙা জবাব দিতে পারি–
৯ বছর বয়সী আয়েশার সঙ্গে ছহবত করা ৫৪ বছর বয়সী ইছলামের নবীকে কোনওভাবেই শিশুকামী বলা যাবে না। কারণ:
যুক্তি ১.
অনেক মেয়েই ঋতুবতী হয় ৯ বছর বয়সে।
অর্থাৎ
মেয়ে ঋতুবতী হলেই তার সঙ্গে যৌনমিলন করা যায়েজ এবং সেটা শিশুকামিতা নয়।
যুক্তি ২.
সেই যুগে অনেক ইহুদিও এই বয়সী মেয়েদের বিয়ে করতো।
অর্থাৎ
অন্যদের কৃত অপকর্ম নবীজি পুনরাবৃত্তি করলে সেটা আর অপকর্ম থাকে না।
যুক্তি ৩.
নবীজির প্রথম স্ত্রী তার চেয়ে ২০ বছরের বড়ো ছিলো।
অর্থাৎ
স্ত্রী বয়সে বড়ো হলেই যে কোনও পুরুষের শিশুকামী হবার সম্ভাবনা রহিত হয়ে যায়।
যুক্তি ৪.
আয়েশা নবীকে প্রচণ্ড পছন্দ করতো।
অর্থাৎ
৯ বছর বয়সী মেয়ে ৫৪ বছরের স্বামীকে খুব ভালোবাসলেই স্বামীকে শিশুকামী বলা যাবে না।
যুক্তি ৫.
নবী আয়েশাকে কখনও শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেনি।
অর্থাৎ
কোনও ধরনের নির্যাতন না করে অপরিণতবয়স্ক বালিকার সঙ্গে যৌনমিলন ঘটানো পুরুষকে শিশুকামী বলা যাবে না।
অতএব প্রমাণিত হয় যে, ইছলামের নবী একেবারেই শিশুকামী ছিলো না।