বিড়াল নিয়ে আরেকটা কাহিনী আছে—একজন স্ত্রীলোক প্রতিদিন পূজা দেয়ার সময়
দেখতে পেতেন একটা বিড়াল রোজ দেবতার থালায় মুখ দেয়। তখন তিনি রোজ বিড়ালটিকে
ঝাঁপিতে আটকে রেখে পূজা দিতেন। কিছুদিন পর উনার ছেলের বউ এলো, সেও দেখত রোজ
পূজা দেবার সময় শাশুড়ি একটা বিড়াল ঝাঁপিতে আটকে রাখে। একসময় শাশুড়ি মারা
যান। বৌও তখন পূজা দেবার সময় বিড়ালটিকে ঝাঁপিতে আটকে রাখে। একদিন বিড়াল টি
মারা গেল। তখন শাশুড়ির নিয়ম মেনে চলার জন্য পাশের বাড়ির বিড়ালটিকে ধরে এনে
ঝাঁপিতে আটকে রেখে পূজা দিত। (ফেসবুকে পাওয়া)
এতো গেলো হিন্দু ধর্মের কথা। এবার ইসলামে আসি—নবীজি দাসী সহবত করতেন। উদাহরণস্বরূপ, দাসী মারিয়ার গর্ভে এক জারজ সন্তান জন্মের কাহিনী সবার জানা। তো নবী মরে ভূত হয়ে গেলো, কিন্তু সুন্নত পালন তো আর মরতে পারে না। আর দাসী সহবত কোরান দ্বারা স্বীকৃত। তাই আরবে দাসীর সংকট দেখা দিলে আরবেরা হিন্দুদের সেই পাশের বাড়ি থেকে বিড়াল ধরে এনে আটকে রাখার মত বাইরের দেশ থেকে দাসী ধরে এনে সহবত করা শুরু করে। অবশ্য দুর্জনেরা এটাকে আবার ধর্ষণ বলে থাকে। তারপর সেইসব দাসীদের বাচ্চাকাচ্চা হয়ে গেলে সহবতের অযোগ্য হয়ে যায়। তখন তাদেরকে বাচ্চাসহ নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়। আর এভাবেই অনেক দেশে মুসলমানদের সংখ্যা বাড়তে থাকে, যাদের বাপ বা পূর্বপুরুষ হলো আরবরা।
প্রচুর বাংলাদেশী মুসলমানও দাবী করে তাদের বাপ বা পূর্বপুরুষ হলো আরবরা। এই দলে শেখ মুজিবও আছেন। তার অনুসারী ও উত্তর প্রজন্ম জোর গলায় স্বগর্বে দাবী করে তাদের পূর্বপুরুষ আরব। তো প্রথম আলো পত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছে যে সৌদি আরবে গৃহকর্মে নিযুক্ত মেয়েরা নির্মম নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এই মেয়েদের মধ্যে বাংলাদেশীরাও আছে। বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন থেকে শুরু করে যৌন নির্যাতন/ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন এরা। কিন্তু এ আর নতুন কী! ঘুরে-ফিরে সেই বিড়াল কাহিনী! আর বাংলাদেশেও কিভাবে মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে, কেন প্রচুর মুসলমান দাবী করে তাদের পূর্বপুরুষ আরব—সেটাও সহজে অনুমেয়!
[বোনাস : প্রথম আলোর নিউজ নিয়ে আরেকটি লেখা–
https://www.facebook.com/notes/156055664789145 ]
এতো গেলো হিন্দু ধর্মের কথা। এবার ইসলামে আসি—নবীজি দাসী সহবত করতেন। উদাহরণস্বরূপ, দাসী মারিয়ার গর্ভে এক জারজ সন্তান জন্মের কাহিনী সবার জানা। তো নবী মরে ভূত হয়ে গেলো, কিন্তু সুন্নত পালন তো আর মরতে পারে না। আর দাসী সহবত কোরান দ্বারা স্বীকৃত। তাই আরবে দাসীর সংকট দেখা দিলে আরবেরা হিন্দুদের সেই পাশের বাড়ি থেকে বিড়াল ধরে এনে আটকে রাখার মত বাইরের দেশ থেকে দাসী ধরে এনে সহবত করা শুরু করে। অবশ্য দুর্জনেরা এটাকে আবার ধর্ষণ বলে থাকে। তারপর সেইসব দাসীদের বাচ্চাকাচ্চা হয়ে গেলে সহবতের অযোগ্য হয়ে যায়। তখন তাদেরকে বাচ্চাসহ নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়। আর এভাবেই অনেক দেশে মুসলমানদের সংখ্যা বাড়তে থাকে, যাদের বাপ বা পূর্বপুরুষ হলো আরবরা।
প্রচুর বাংলাদেশী মুসলমানও দাবী করে তাদের বাপ বা পূর্বপুরুষ হলো আরবরা। এই দলে শেখ মুজিবও আছেন। তার অনুসারী ও উত্তর প্রজন্ম জোর গলায় স্বগর্বে দাবী করে তাদের পূর্বপুরুষ আরব। তো প্রথম আলো পত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছে যে সৌদি আরবে গৃহকর্মে নিযুক্ত মেয়েরা নির্মম নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এই মেয়েদের মধ্যে বাংলাদেশীরাও আছে। বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন থেকে শুরু করে যৌন নির্যাতন/ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন এরা। কিন্তু এ আর নতুন কী! ঘুরে-ফিরে সেই বিড়াল কাহিনী! আর বাংলাদেশেও কিভাবে মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে, কেন প্রচুর মুসলমান দাবী করে তাদের পূর্বপুরুষ আরব—সেটাও সহজে অনুমেয়!
[বোনাস : প্রথম আলোর নিউজ নিয়ে আরেকটি লেখা–
https://www.facebook.com/notes/156055664789145 ]