এটি আরেকটি পৃথিবীর মতোই বলে দাবি করেছেন তারা।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রায় আড়াই মিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে। এর মধ্যে আমাদের সৌরমণ্ডল এবং পৃথিবী গ্রহ যে গ্যালাক্সিতে অবস্থিত, তার নাম অ্যান্ড্রোমিডা। এই গ্যালাক্সিতে আবার লক্ষ-কোটি তারকা (নক্ষত্র) রয়েছে। এই সব তারকাকে ঘিরে রয়েছে সৌরমণ্ডল।
এ রকমই একটি সৌরমণ্ডলে পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। তারা ধারণা করছেন, এই গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে।
আমাদের গ্রহ পৃথিবী থেকে এই গ্রহটির দূরত্ব ৫০০ আলোকবর্ষ মাইল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ বিজ্ঞান সংস্থা নাসা এই নতুন গ্রহটির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ মাস কয়েক আগে এই গ্রহের সন্ধান পায়। গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে, কেপলার-১৮৬এফ। এটি মহাকাশের সিগনাস কন্সটেলেশন এলাকায় অবস্থিত।
গ্রহটি যে এলাকায় অবস্থিত, সেটি ‘গোল্ডিলকস জোন’ নামেও মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কাছে পরিচিত।
গ্রহটি আবিষ্কারের পর মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে যে চাপ রয়েছে, তাতে করে সেখানকার পৃষ্ঠতলে তরল পানি থাকার খুবই সম্ভবনা।
তবে এই পৃথিবীর (মূলত গ্রহ) আকার আমরা যে পৃথিবীতে বাস করছি, তার থেকে ৪০ বিলিয়ন গুণ বড়। এটি আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতেই নিজের অক্ষে ঘুরছে।
নাসা জানাচ্ছে, অন্য সৌরমণ্ডল এলাকায় এই প্রথম সম্ভাব্য বাসযোগ একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেল।
সংস্থাটি জানাচ্ছে, কেপলার-১৮৬এফ গ্রহ যে অক্ষের ওপর মহাকাশে ঘুরছে, তার কাছাকাছি আরো চারটি গ্রহ একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। যদি সেই নক্ষত্রটি আমাদের সূর্যের মতো হয়, তাহলে বলা যেতে পারে, এই গ্রহে প্রাণের সন্ধান পাওয়াও যেতে পারে।
এ বিষয়ে ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের মোফেট ফিল্ডে অবস্থিত নাসার অ্যামিস রিসার্চ সেন্টারের বিজ্ঞানী এলিসা কুইটানা বলেন, আমরা জানি, বর্তমানে মাত্র একটি গ্রহেই প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। সেটি হচ্ছে- পৃথিবী।
তিনি বলেন, আমরা যখন আমাদের সৌরজগতের বাইরে প্রাণের সন্ধান করি, তখন আমাদের পরিচিত এই পৃথিবীর মতো অবস্থাকেই খুঁজে দেখি।
তিনি একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ লিখেছেন, যার শিরোনাম- ‘ফাইন্ডি এ হ্যাবিটেবল জোন প্ল্যানেট কম্প্যায়ারবল টু আর্থ ইন সাইজ ইন এ মেজর স্টেপ ফরওয়ার্ড’।
এলিসা কুইটানা বলেন, কেপলার-১৮৬এফ গ্রহের কাছাকাছি যে সৌরমণ্ডলের খোঁজ পেয়েছি, তা আমাদের সূর্যের ভর ও আকৃতির অর্ধেক। আমাদের সূর্যের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ শক্তি এই সৌরমণ্ডল থেকে নির্গত হয়।
কেপলার-১৮৬এফ ১৩০ দিনে নিজের অক্ষের চারদিক প্রদক্ষিণ করে বলে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রায় আড়াই মিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে। এর মধ্যে আমাদের সৌরমণ্ডল এবং পৃথিবী গ্রহ যে গ্যালাক্সিতে অবস্থিত, তার নাম অ্যান্ড্রোমিডা। এই গ্যালাক্সিতে আবার লক্ষ-কোটি তারকা (নক্ষত্র) রয়েছে। এই সব তারকাকে ঘিরে রয়েছে সৌরমণ্ডল।
এ রকমই একটি সৌরমণ্ডলে পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। তারা ধারণা করছেন, এই গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে।
আমাদের গ্রহ পৃথিবী থেকে এই গ্রহটির দূরত্ব ৫০০ আলোকবর্ষ মাইল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ বিজ্ঞান সংস্থা নাসা এই নতুন গ্রহটির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ মাস কয়েক আগে এই গ্রহের সন্ধান পায়। গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে, কেপলার-১৮৬এফ। এটি মহাকাশের সিগনাস কন্সটেলেশন এলাকায় অবস্থিত।
গ্রহটি যে এলাকায় অবস্থিত, সেটি ‘গোল্ডিলকস জোন’ নামেও মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কাছে পরিচিত।
গ্রহটি আবিষ্কারের পর মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে যে চাপ রয়েছে, তাতে করে সেখানকার পৃষ্ঠতলে তরল পানি থাকার খুবই সম্ভবনা।
তবে এই পৃথিবীর (মূলত গ্রহ) আকার আমরা যে পৃথিবীতে বাস করছি, তার থেকে ৪০ বিলিয়ন গুণ বড়। এটি আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতেই নিজের অক্ষে ঘুরছে।
নাসা জানাচ্ছে, অন্য সৌরমণ্ডল এলাকায় এই প্রথম সম্ভাব্য বাসযোগ একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেল।
সংস্থাটি জানাচ্ছে, কেপলার-১৮৬এফ গ্রহ যে অক্ষের ওপর মহাকাশে ঘুরছে, তার কাছাকাছি আরো চারটি গ্রহ একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। যদি সেই নক্ষত্রটি আমাদের সূর্যের মতো হয়, তাহলে বলা যেতে পারে, এই গ্রহে প্রাণের সন্ধান পাওয়াও যেতে পারে।
এ বিষয়ে ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের মোফেট ফিল্ডে অবস্থিত নাসার অ্যামিস রিসার্চ সেন্টারের বিজ্ঞানী এলিসা কুইটানা বলেন, আমরা জানি, বর্তমানে মাত্র একটি গ্রহেই প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। সেটি হচ্ছে- পৃথিবী।
তিনি বলেন, আমরা যখন আমাদের সৌরজগতের বাইরে প্রাণের সন্ধান করি, তখন আমাদের পরিচিত এই পৃথিবীর মতো অবস্থাকেই খুঁজে দেখি।
তিনি একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে এ বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ লিখেছেন, যার শিরোনাম- ‘ফাইন্ডি এ হ্যাবিটেবল জোন প্ল্যানেট কম্প্যায়ারবল টু আর্থ ইন সাইজ ইন এ মেজর স্টেপ ফরওয়ার্ড’।
এলিসা কুইটানা বলেন, কেপলার-১৮৬এফ গ্রহের কাছাকাছি যে সৌরমণ্ডলের খোঁজ পেয়েছি, তা আমাদের সূর্যের ভর ও আকৃতির অর্ধেক। আমাদের সূর্যের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ শক্তি এই সৌরমণ্ডল থেকে নির্গত হয়।
কেপলার-১৮৬এফ ১৩০ দিনে নিজের অক্ষের চারদিক প্রদক্ষিণ করে বলে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন।