Sunday, October 11, 2015

বাংলাদেশের যৌনপল্লীর সংস্কৃতি!


বাংলাদেশের হোটেল ও যৌনপল্লীগুলোতে যারা থাকে তারা অত্যন্ত নিম্মমানের ও অশিক্ষিত শ্রেণী। এখানে থাকে দেহ ব্যবসায়ী ও যৌনপল্লী যারা নিয়ন্ত্রন করে তারা এবং আরো বিভিন্ন পেশার লোকজন যেমন ক্ষৃদ্র ব্যবসায়ী,নেশা বিক্রেতা ইত্যাদি।
দেহব্যবসায়ীরা সকলেই নেশা করে, যেমন ঘুমের বড়ি,ইয়াবা ইত্যাদি। অধিকাংশের শরীরে রোগ আছে যেমন এইডস , সিলিফিস , গনোরিয়া ইত্যাদি ।
সব দেহব্যবসায়ীরা নির্যাতিত হয়। কম বেশী যৌনপল্লীর মালিক গোষ্ঠী ,সর্দার্নী বা ক্রেতা কর্তৃক নির্যাতিত হয়।
পুলিশ ও চাঁদাবাজরা যৌনপল্লী ও হোটেলের ধারক ও বাহক।কারন এখান থেকে আসে তাদের অনেক টাকা।যৌনপল্লীগুলো সাধারনত থানা বা ক্যাম্পের অদূরে হয়।
সাধারন যৌন ক্রেতা যেকোন সময় যৌন পল্লীতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারে ।পুলিশের রেটে পড়লে জরিমানার নামে টাকা খুইয়ে আসতে হতে পারে। চাঁদাবাজদের খপ্পরে পড়লে জরিমানার নামে টাকা মোবাইল খুইয়ে আসতে হবে ।

এছাড়াও যৌনপল্লীতে দেহবিক্রেতা ও অন্যান্য লোকজন সম্মানে ভয় দেখিয়ে টাকা পয়সা কেড়ে নিতে পারে।আরো সমস্যায় ফেলতে পারে । ব্যাগ থাকলে তা ছিনতাই করতে পারে।বা তালাশের নামে দামি জিনিস কেড়ে নিতে পারে ।
এছাড়াও মোবাইলে গোপন ভিডিও বা ছবি তুলে নিয়ে ভয় দেখানোর দৃষ্টান্ত রয়েছে।
এছাড়াও যৌনপল্লীগুলো নেশার হাট তাই আপনার কাছে নেশা বিক্রি করার জন্য ফুশলাতে পারে ।হঠাৎ করে পুলিশ এসে আপনাকে থানায় নিয়ে গিয়ে টাকা আদায় করতে পারে।হোটেলগুলোতেও এক অবস্থা । তাই সেখানেও সমস্যায় পড়তে পারে কোন সরল সোজা লোক।টাকা পয়সা খুইয়ে আসা আসা আর পুলিশের হাতে পড়ে টাকা দিয়ে রেহায় পাওয়া ঘটনাও অনেক ।তাই মন্দ হোটেল থেকে সাবধান।