Sunday, September 13, 2015

৩-৪ঃ- কতো কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন।

আপনি কি প্রেম করতে ভয় পান ?


প্রেম করতে ভয় পান ? তাহলে এখনই ডাক্তারের কাছে যান আর বলেন আপনার “ফিলোফোবিয়া” (Philophobia) নামক অসুখটি হয়েছে । ডাক্তার আপনাকে ওষুধ দিবে, আপনি নিয়মিত ওষুধ খাবেন আর এক সময় দেখবেন আপনার প্রেম করতে আর ভয় লাগছে না । প্রেম করতে ভয় পাওয়া রোগটির নাম “ফিলোফোবিয়া” । তবে আমি বলি কি, ওসব ডাক্তারের কাছে যাওয়া বাদ দিয়ে একবার সাহস করে প্রেম করেই ফেলুন না, তখন আর প্রেমে ভয় ? দেখবেন মরতেও ভয় লাগছেনা !

বৌ ? নাকি হাতকড়া ?
স্প্যানিশ “এস্পোসাস” (esposas) শব্দের অর্থ দুটি – একটি হচ্ছে বৌ আর আরেকটি হচ্ছে হাতকড়া ।
বলি, এরচেয়ে সুন্দর মিল আর কোথায় আছে ?



আপনার শরীরে হাড় কয়খানা ?
-বাহ্‌ ! এত সহজে বলে ফেললেন ২০৬ খানা ! একদম ঠিক । এবার সদ্য জন্মানো একটি মানব শিশুকে জিজ্ঞেস করুন তো ওর শরীরে কয়খানা হাড় ? ও বলবে ২৭০ খানা ! কেন বাবা, ও কি মানুষ না ?



কতো রঙ বেরঙের ঢং !
হাড়ের কথা বাদ দিন, আপনার সদ্য জন্মানো শিশুর জন্য কত রঙ বেরঙের কাপড়-চোপড়, খেলনা-পাতি কিনে রেখেছেন না ? আচ্ছা আমি বলি এত রং বেরঙের জিনিস কি বাচ্চার আনন্দের জন্য নাকি আপনার আনন্দের জন্য ? কি বাচ্চার আনন্দের জন্য ? ঠিক আছে তাহলে আপনার বাচ্চাকেই জিজ্ঞেস করুন ১৮ মাস বয়স পর্যন্ত ও সাদা কালো বাদে আর কোন রঙটি দেখেছে ? এবার বুঝেছেন তো আপনার ঢং কোন জায়গায় ? আঠার মাস পর্যন্ত শিশুরা সাদা কালো বাদে কোন রঙই বুঝতে পারে না ।



আপনার সন্তানকি খেতে চায়না ?
কি আপনার সন্তান কি সহজে কিছু খেতে চায়না ? আপনার কি মনে হয়, কেন খেতে চায়না ? খাবারে কোন স্বাদ থাকেনা এ জন্য ? একদম ভুল ! আপনার সন্তান আপনার চেয়ে কমপক্ষে দ্বিগুন স্বাদ অনুভব করতে পারে । আপনার জিহ্‌বায় যদি থাকে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজারটি Taste Buds (Taste buds, যা দিয়ে আমরা খাবারের স্বাদ নিয়ে থাকি) আপনার সন্তানের জিহ্‌বায় আছে সর্বনিম্ন দশ হাজারটি Taste Buds । হোলতো এবার !



জনসমক্ষে ধূমপান করিবেন না
জনসমক্ষে ধূমপান করিবেন না – এই সংক্রান্ত কত ক্যাম্পেইনইতো দেখেছেন, দেখেছেন না ? কিন্তু জানেন আধূনিক যুগের এই জনসমক্ষে ধূমপানের বিরুদ্ধে এই ক্যম্পেইনটি সর্বপ্রথম কে চালু করেছিলেন ? – হিটলার । সাবাস !



পিরামিড অপবাদ !
মিশরের পিরামিড তৈরীতে কাদের ব্যবহার করা হয়েছিল, মানে শ্রমিক হিসাবে কারা কাজ করেছিল জানেন ? কি বলবেন জানি – মিশরের দাসদের ব্যবহার করা হয়েছিল । এই যদি জেনে থাকেন তবে আসল ঘটনা জেনে রাখেন, এই যে এত্ত গল্পে পড়েছেন আর এত্ত সিনেমায় দেখেছেন পিরামিড তৈরীতে কত হাজার হাজার দাসদের ব্যবহার করা হচ্ছে, তাদের ওপর কত অত্যাচার করা হচ্ছে এগুলো সবই কিন্তু মিথ ! সত্য না । গ্রিক ঐতিহাসিক হিরোদোতাস (Herodotus) কর্তৃক রচিত মিথ থেকেই হাজার হাজার বছর ধরে এ ধারণা চলে আসছে । আসল ঘটনা হচ্ছে মিশরের পিরামিড তৈরীতে সাধারণ শ্রমিকদের ব্যবহার করা হয়েছিল এবং এর বিনিময়ে তারা পারিশ্রমিকও পেতেন ।



মজার গুগল্‌
গুগল এর সার্চ বক্সে “askew” শব্দটি লিখে একটু সার্চ দিন তো ? দেখুন তো স্ক্রিন কেন এমন বাঁকা হয় ?



প্যাঁচার প্যাচালী
প্যাঁচা তো সবাই চিনেন, চিনেন না ? ঠিক আছে, একসাথে কিছু প্যাঁচা দেখলে কি বলবেন ? এক পাল প্যাঁচা ? বা অন্য কিছু ? যাই বলুন না কেন, ইংরেজীতে এটাকে কি বলে জানেন ? – Parliament . বিশ্বাস না হলে ডিকশনারীটা চেক করে দেখতে পারেন । বলি ইংরেজরা এত আগে এটা জানল কিভাবে ? বুদ্ধি আছে ব্যাটাদের !



আপেলের দোকান
প্রাচীন গ্রিসে নাকি এক জন আরেকজনের দিকে আপেল ছুঁড়ে মারলে তা প্রেম নিবেদন করা হত । বলি, আমাদের দেশেও যদি এই নিয়মটি চালু করা হত, দেখতেন সুন্দরী ললনারা কত তাড়াতাড়ি বড় বড় আপেলের দোকান খুলে বসত ! দেশের অর্থনীতিতে আসত গতিশীলতা । দেননা ভাই নিয়মটা চালু করে !



LOL (Lots of Love ?)
বলি, ইন্টারনেটে চ্যাট করার সময় কত বার LOL (Laugh out Loudly) লিখেন ? লিখেন, যত হাসবেন তত লিখবেন, তাতে আমার কি ? কিন্তু জানেন ? আগে, মানে ইন্টারনেট চালুর আগে LOL মানে কি বোঝানো হত ? – “Lots of Love”. কি হাসি চলে গেল ? আমার তো হাসি পাচ্ছে, এবার লিখুক দেখি কেউ আমাকে – LOL



হায়রে পুরুষ !

এক গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষ নাকি দৈনিক গড়ে ছয়টি মিথ্যা কথা বলে, যা নারীদের তুলনায় দ্বিগুন ! অন্য আরেক গবেষণায় দেখা গেছে পুরুষরা মেয়েদের তুলনায় বেশী বার “I Love You” বাক্যটি বলে থাকে ।
এখানে দেখুন, দুটি গবেষণা সম্পুর্ণ পৃথক কিন্তু আমি শুধু পৃথক পৃথক দুটি গবেষণার ফলাফলকে এক সাথে নিয়ে আসলাম, আর মানে কি দাঁড়াল ?



সাধের ফেইসবুকফেইসবুক ব্যবহার করেন ? যদি করে থাকেন তাহলে জেনে রাখুন আপনি কোন কোন সাইটে ভিজিট করছেন তা ফেইসবুক ট্র্যাক করে থাকে । হ্যাঁ, আপনি লগ আউট করার পরও । আমার বাবা ওসবে ভয় নেই, করুক না ট্র্যাক ! খেয়ে দেয়ে আর কোন কাজ নেই তো কি আর করবে ?



এই হাদীসটি কি পড়েছেন ?


“জ্ঞান অর্জনের জন্য সুদূর চীন দেশে যেতে হলেও যাও” – একটি বিকৃত হাদীস (?)



বহুল প্রচলিত এই হাদীসটির নাকি কোন সত্যতা নেই । আবু’ল ফারাজ ইবনে আল জাওয়াযি এবং আবু হাতীম মুহাম্মাদ ইবনে আল-তামিমি আল-দারিমি আল-বুস্তি নামক দুইজন প্রখ্যাত হাদীস গবেষক বর্ণনা করেছেন উপরোক্ত হাদিস টির কোন সত্যতা নেই । মূল বাক্যটি আরবীতে বলা হলেও এটি নাকি কোন হাদীস নয়, এটি পরবর্তীকালের কোনো মুসলিম মণীষীর বাণী ।
আসল কথা হচ্ছে এটি হাদীস না হলেও এখানে চীনের কথাই কেন বলা হোল, তারপরও আরবের মত দেশের একজন মুসুলমানের মুখ থেকে ? তাহলে আসুন জেনে নেই জ্ঞানার্জনের জন্য চীন নামক দেশটির কথাই কেন বলা হোল ।
সূত্রঃ
http://en.wikipedia.org/wiki/Abu'l-Faraj_ibn_al-Jawzi
http://en.wikipedia.org/wiki/Ibn_Hibban

চীন সবচাইতে প্রাচীন সভ্যতা যা এখনও টিকে আছে
বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে চৈনিক সভ্যতা । যীশু খৃষ্টের জন্মের প্রায় দুই হাজার আটশত বছর আগে এ সভ্যতার উত্থান । মায়ান সভ্যতার উত্থান চৈনিক সভ্যতা থেকে আরও দুইশত বছর পর । কত পুরোনো রে বাবা !



সর্বপ্রথম কাগজ আবিষ্কার ও মুদ্রণ শিল্প
যীশু খৃষ্টের জন্মেরও প্রায় দুইশত বছর আগে থেকে চীনে কাগজ ব্যবহার হয়ে আসছে । মুদ্রণ শিল্পের উত্থান এই চীন থেকেই ।



ধূমকেতু আবিষ্কার
১৭০৫ খৃষ্টাব্দে হ্যালী কর্তৃক ধূমকেতু (হ্যালীর ধূমকেতু) চিহ্নিত হবার অনেক আগেই, যীশু খৃষ্টের জন্মের প্রায় দুই শত চল্লিশ বছর পূর্বে চীনা জ্যোতির্বিদেরা এই ধূমকেতু চিহ্নিত করেছিলেন ।



চা আবিস্কার
যীশু খৃষ্টের জন্মের দুই হাজার সাতশত সাইত্রিশ বছর পূর্বে চীনে সর্বপ্রথম চা আবিষ্কার হয় এবং তখন থেকেই চীনারা চিকিৎসার কাজে চা পাতা ব্যবহার করে আসছে ।



ক্যালেন্ডার আবিস্কার
দিনপঞ্জী বা ক্যালেন্ডার । চীনারা ব্যবহার করে আসছে যীশু খৃস্টের জন্মের প্রায় বারশত বছর আগে থেকেই । এই ক্যালেন্ডার ওরাকল বোন ক্যালেন্ডার (Oracle Bone Calendar) নামে পরিচিত ।



চীনা চপষ্টিক
যীশূ খৃষ্টের জন্মের প্রায় এক হাজার বছর আগে মিশরীয়রা সর্বপ্রথম চামচ আবিষ্কার করে । আর এরও প্রায় এক হাজার বছর আগেই চীনারা খাবার দাবারের জন্য চপষ্টিক ব্যবহার করে আসছে ।



গুলাবী গ্যাং (Gulabi gang)
চীন নিয়ে তো অনেক চেঁচামেচি হোল, এবার বলি আমাদের এই পাশের ভারতীয় সভ্যতা কি কম পুরনো ছিল নাকি ? এই সভ্যতার কথা আরেকদিন বলব, আজকে যেটা বলব তা হচ্ছে এই বর্তমান ভারতেই একটি গ্যাং আছে, নাম গুলাবী গ্যাং । ভারতীয় নারীদের নিয়ে গঠিত এই গ্যাং এর কাজ কি জানেন ? যেসব স্ত্রীদের স্বামীরা তাদের ওপর আক্রমণাত্মক সেই সব স্ত্রীরা এই গুলাবী গ্যাং এর সাথে যোগাযোগ করে । অতঃপর একদিন সময় সুযোগ বুঝে এই গুলাবী গ্যাং এর সদস্যরা এসে সেই স্বামীকে ইচ্ছে মত ঝাড়ু পেটা করে যায় । বলি, স্বামীরা তো একটু আধটু খারাপ ব্যবহার করতেই পারে, তুমিও বাড়ির দরজাটা বন্ধ করে একটু আধটু ঝাড়ু পেটা করে দাও ! তা না, রীতিমত গ্যাং দিয়ে ঝাড়ু পেটা ! হায়রে স্বামী ! কেন যে বিয়ে করেছিলেন ? এর চেয়ে লন্ডনে গিয়ে ব্ল্যাক ক্যাব চালান তাও ভালো ।



লন্ডনে ব্ল্যাক ক্যাব চালাবেন ? চালান !
অন্য মহিলাদের কাছে ঝাড়ু পেটা খেয়ে তো বৌয়ের ওপর অভিমান করে বৌ ফেলে লন্ডন চলে গেলেন, ব্ল্যাক ক্যাব চালাবেন ? ছোট্ট একটা পরীক্ষা দিতে হবে যে ? বেশী কিছুনা, ঐ ড্রাইভিং এর পরীক্ষা আর কি ? গাড়ী চালিয়ে দেখানোর আগে লন্ডনের পঁচিশ হাজার রাস্তা আর পঞ্চাশ হাজার পয়েন্টগুলো ভালভাবে মুখস্ত করতে হবে, এই টুকুই । কি বললেন ? এর চেয়ে দেশের মহিলাদের হাতে ঝাড়ু পেটা খাওয়াই সহজ ? তা খান না ! আমার কি ?



গুলাবী গ্যাং আসলে টয়লেটে বসে থাকুনওসব লন্ডন ফন্ডন এ গিয়ে ব্ল্যাক ক্যাব চালানোর চেষ্টা করার চেয়ে বরং দেশেই থাকুন । আর যদি মাঝে মাঝেই বাসায় গুলাবী গ্যাং আসে তবে টয়লেটে গিয়ে দরজা বন্ধ করে বসে থাকুন ! কতক্ষণ আর অপেক্ষা করবে ওরা ? অন্য স্বামীদের ঝাড়ু পেটা করতে হবে না ? কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরেই ওরা চলে যাবে, খুব বেশী হলে আপনার বৌকে বলে যাবে যে আপনি টয়লেট থেকে বের হলেই ওদেরকে যেন খবরটা দেয়, এই তো ? এই সময়ে আপনি বরং আপনার টয়লেট টা সেরেই ফেলুন । ও আচ্ছা, ওখানেও তো সমস্যা ! আপনি জানেন ? আপনার এই বারবার টয়লেটে যাওয়া আর তার জন্য যে পরিমাণ টয়লেট টিস্যু ব্যবহার করেন সে জন্যে প্রতিদিন কতগুলো গাছ কাটা পড়ে ? – প্রায় সাতাশ হাজার ! বলি, সব দিক বিবেচনা করে বিয়ে না করাই ভালো ।



অতএব মানুষ বিয়ে না করাই ভালো ?
অতএব বিয়ে না করাই ভাল । আর করলেও যারা গুলাবী গ্যাং খবর দিতে পারবে না, তাদের বিয়ে করলেই তো হয় ! এই উদ্দেশ্য মাথায় রেখেই কি ২০০৭ সালে ভারতের তামিলনাড়ু প্রদেশে
তেত্রিশ বছর বয়স্ক সিলভাকুমার একটি মাদি কুকুরকে বিয়ে করেছিলেন ? তিনি অবশ্য তা বলেননি, তিনি যা বলেছিলেন তা হছে বিভিন্ন অভিশাপ থেকে মুক্ত হবার জন্য তিনি এ বিয়ে করেছেন । যাই হোক এখানে গুলাবী গ্যাং এর কোন ভয় নেই কিনা তা অবশ্য জানা যায় নি ।



মেয়েরাও পারে !
শুধু তোমরা পুরুষেরাই পারো ? আমরা মেয়েরা পারি না ? অতঃপর ২০১৪ সালে পূর্ব ভারতের
ঝাড়খান্দ-এ ১৮ বছর বয়স্ক মাংলি মুন্দা নামের আঠার বছর বয়স্ক একটি মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেয়া হোল একটি মদ্দা কুকুরের সাথে ! এখানেও নাকি একই ব্যাপার, দুষ্ট আত্মার কবল থেকে মুক্ত হবার জন্যই নাকি মেয়েটির বিয়ে কুকুরটির সাথে দেয়া হয়েছিল । নীচের প্রথম ছবিটি দেখুন – মেয়েটির সাথে কুকুরটির বিয়ে হচ্ছে ।


আর দ্বিতীয় ছবিটি দেখুন – বিয়ের সময়েই কুকুরটি ঘুমিয়ে পড়েছে । আমারতো মনে হয় ঘুমিয়ে পড়েনি, অজ্ঞান হয়ে গেছে ! কুকুরের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় (Sixth Sense) আবার মানুষের চেয়ে অনেক প্রবল কিনা ! ও ঠিকই টের পেয়ে গিয়েছে বিয়ের মজা কি ?



আরও অদ্ভুৎ বিয়ে
এ তো গেল ভারতের কথা । ফ্রান্সে নাকি মৃতদেরও বিয়ে করা যায় ! বলি, মরে যে একটু শান্তি পাবো, এখানে তো তাও নেই দেখছি ?



এ তো আরও এক কাঠি ওপরে
এতো গেল গুলাবী গ্যাং এর কাছে ঝাড়ু পেটা হওয়া আর মানুষ ব্যাতীত অন্য প্রাণী বিয়ে করার ইতিহাস । বলি, আমেরিকান এয়ার ফোর্সের একজন সদস্য এরিকা (Erika Eiffel), সে তো ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসে পুরদস্তুর আইফেল টাওয়ার টিকেই বিয়ে করে ফেললেন ? নীচের ছবিটিতে দেখুন প্রিয়তমা স্ত্রী চুমু খাচ্ছেন প্রিয়তম স্বামীকে(!) ওফ্‌, মানুষেরা পারেও বটে !



বিয়ে ও স্ত্রী সম্পর্কিত একটি হাদীসঃ
শেষ করছি স্ত্রী সম্পর্কিত একটি হাদীস দিয়ে । ভালো থাকুন সবাই । ধন্যবাদ ।