কয়েক দিনেই হাপিয়ে উঠেছি, মাঝে মাঝে মনে হয় অলিম্পিকে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি। মনের মধ্যে কেমন যেন শূন্যতা বিরাজ করছিলো। হঠাৎ করে বস আমাকে বললো জুয়েল ঈদে তো কোথাও গেলাম না তো কোন এক জায়গায় ঘুরতে গেলে কেমন হয়। এতে আবার খারাপের কি হলো। পরের দিন ডেট নির্ধারন করা হলো, জায়গাটা ঠিক হলো ফ্যান্টাসি কিংডম। আমি তো একপ্রকার লাফিয়ে উঠলাম। ঠেসে ধরা ইস্পিরিং ছেড়ড়ে দিলে যেমনটা হয় এক প্রকার এমনটা আর কি। যাই হোক পরের দিন বসের ফ্যামিলি থেকে বস সহ কাজের মেয়ে, বসের দুই বোন, দুই মেয়ে আর আমি ও হ্যা উড়ে এসে জুড়ে বসা ৩ টা গেষ্টও আছে। বাহন হিসেবে অফিসের প্রাইভেট কার আছে। এতো জনের জায়গা বেচারা কারটি দিতে পারবেনা বলে জানিয়ে দিলো, সবার চোখ আমার ওপরে, বপুড়ার বেগুনের মতো মুখ আমার চুপসে গেল।
কিচ্ছু করার নাই বাদ্ধ হয়ে পাবলিক বাসে করে রওনা দিলাম। কিছু সময় আগেই পৌছে গেলাম।তো সুচনা পর্ব শেষ করে পার্কে ইন করলাম। এটা আমার প্রথম নয় এর অাগেও বেশ কয়েক বার আসার সুযোগ হয়েছে। তবে এবারের অনুভতি একটু অন্য রকম। ঈদের ফ্রি অফার টিকেটের বালাই নাই থাকলেও প্রবলেম নাই আমাদের টিকেট দরকার হয় না সাংবাদিক বলে কথা। যাই হোক
মজা শুরু...........................বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছি আর মজা নিচ্ছি। ও একটা কথা বলে রাখি আমার একটা বদ অভ্যাস আছে : আমি অফ থাকলেও আমার মুঠো ফোনের ক্যামেরা কখনো অফ হয় না এটা অবশ্য অনেকেরি জানা। আর আমার পেশাটাও ক্যামেরা ম্যানের। তো সব মিলিয়ে ভালোই সময় কাটছে। অানন্দের সময় গুলো মুঠো ফোন দিয়ে বন্দি করে রাখছি। কোন সময় ভিডিও কোন সময় স্টিল পিক, তবে বিশেষ করে সেলফির পরিমানটা ছিলো বেশি। অনেক গুলা রাইডে উঠলাম। একেক বার একেক জনের সাথে। সব কছু মিলিয়ে উয়াও অবস্তা আর কি। সব পালা শেষে এবার ওয়াটার কিংডোমে আসার পালা। শারিরিক সমস্যার কারনে ঠান্ডা পানি থেকে সবসময় দুরে থাকার চেস্টা করি। পানিতে নামা আর হলো না আমি ওপর থেকেই মজা নিচ্ছি আর সবা পানিতে সাতার করা দেখছি। সবই ছোট খাটো পোষাক পরে পানিতে নামছে। বিশেষ করে মেয়েদের পোষাক সাভাবিককের চেয়ে একটু বেশিই খারাপ ছিলো। এমনিতেই পোশাকেরর যা অবস্তা তাতে অাবার পানি লেগে শরিরে সাথে লেপ্টে অাছে। শরিরে সব অঙ্গ প্রতঙ্গ চোখের সামনে ফুটে আছে। কেউ বন্ধু, বয়ফ্রেন্ড আবার কেও বাবা মায়ের সাথে করে পানিতে নামছে। ডিজে গান চলছে আর একটু পর পর বড় বড় ঢেউ লাগছে। গানের সাথে সাথে আধুনিক নাচ আর ঢেউয়ের তালে তালে একজন আরেক জনের শরিরের অপর পড়া আর জড়িয়ে ধরা। আমি ওপর থেকে সব দেখছি। দেখতে দেখতে দুপুর ৩ টা খাবারের কথা মনে নেই। হঠাৎ করে পেট অামাকে মিছ কল দিলো। ব্যাক করার সাথে সাথে উল্টারপাল্টা কথা ওই ব্যাটা তুই তো ললনা দেইখা সারাদিন মজায় অাচোছ আমার কথা স্বরন নাই আমারে খাওন দ্যা, পেটের কথা গুলা শুনে মনে হয়লো ওরে খুন কইরা ফেলি। কিছুতো করার নাই ওরে কিছু কইলে তো ব্যাথাটা আমারই লাগবো। যাই হোক পেট টাকে একটু সান্তনা দিয়ে বসে আছি একা জায়গায়। মোবাইলটা রেখে ব্যাগ থেকে ক্যামেরা টা বের করে কয়েকটা ছবি তুলছি, হঠাৎ চোখ থেমে যায় পানির ওপরে তোলা একটা ছাওনির নিচে। ক্যামেরাটা জুম করে কাছে নিলাম। দেখলাম প্রেমিক যুগোল আপত্তিকর অবস্তাতে বন্দি হয়ে আছে। প্রেমিকের হাত দুটা প্রেমিকের বক্ষ যুগোলে অতি সাবধানে প্ররপ অাদরে ঘোরা ঘুরি করছে। না এখানেই শেষ নয় আরো বেশ কয়েকটা প্রেমিক জুটিকে ঠিক একই
অবস্তাতে আবিস্কার করলাম। যাই হোক অামার মতো অাম জনতার এই অাধুনিকতার সাথে তাল মেলানোটার কোন সুযোগ নাই। তবে একটা কথা না বললেই নয়। শহরে জিবনের যেখানে একটু বিনোদনের জন্য দুর দুরান্ত থেকে সবাই পরিবারের সবাইকে নিয়ে অাসে সেখানে এই ধরনের অমানবিক অাচারন করতে তাদের বিবেকে কি একটুও নাড়া দেয় না। এই ধরনের ঘটনার জন্য আপনি কাকে দায়ি
করবেন,? প্রশ্নটা তোলা রইলো ---
কিচ্ছু করার নাই বাদ্ধ হয়ে পাবলিক বাসে করে রওনা দিলাম। কিছু সময় আগেই পৌছে গেলাম।তো সুচনা পর্ব শেষ করে পার্কে ইন করলাম। এটা আমার প্রথম নয় এর অাগেও বেশ কয়েক বার আসার সুযোগ হয়েছে। তবে এবারের অনুভতি একটু অন্য রকম। ঈদের ফ্রি অফার টিকেটের বালাই নাই থাকলেও প্রবলেম নাই আমাদের টিকেট দরকার হয় না সাংবাদিক বলে কথা। যাই হোক
মজা শুরু...........................বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছি আর মজা নিচ্ছি। ও একটা কথা বলে রাখি আমার একটা বদ অভ্যাস আছে : আমি অফ থাকলেও আমার মুঠো ফোনের ক্যামেরা কখনো অফ হয় না এটা অবশ্য অনেকেরি জানা। আর আমার পেশাটাও ক্যামেরা ম্যানের। তো সব মিলিয়ে ভালোই সময় কাটছে। অানন্দের সময় গুলো মুঠো ফোন দিয়ে বন্দি করে রাখছি। কোন সময় ভিডিও কোন সময় স্টিল পিক, তবে বিশেষ করে সেলফির পরিমানটা ছিলো বেশি। অনেক গুলা রাইডে উঠলাম। একেক বার একেক জনের সাথে। সব কছু মিলিয়ে উয়াও অবস্তা আর কি। সব পালা শেষে এবার ওয়াটার কিংডোমে আসার পালা। শারিরিক সমস্যার কারনে ঠান্ডা পানি থেকে সবসময় দুরে থাকার চেস্টা করি। পানিতে নামা আর হলো না আমি ওপর থেকেই মজা নিচ্ছি আর সবা পানিতে সাতার করা দেখছি। সবই ছোট খাটো পোষাক পরে পানিতে নামছে। বিশেষ করে মেয়েদের পোষাক সাভাবিককের চেয়ে একটু বেশিই খারাপ ছিলো। এমনিতেই পোশাকেরর যা অবস্তা তাতে অাবার পানি লেগে শরিরে সাথে লেপ্টে অাছে। শরিরে সব অঙ্গ প্রতঙ্গ চোখের সামনে ফুটে আছে। কেউ বন্ধু, বয়ফ্রেন্ড আবার কেও বাবা মায়ের সাথে করে পানিতে নামছে। ডিজে গান চলছে আর একটু পর পর বড় বড় ঢেউ লাগছে। গানের সাথে সাথে আধুনিক নাচ আর ঢেউয়ের তালে তালে একজন আরেক জনের শরিরের অপর পড়া আর জড়িয়ে ধরা। আমি ওপর থেকে সব দেখছি। দেখতে দেখতে দুপুর ৩ টা খাবারের কথা মনে নেই। হঠাৎ করে পেট অামাকে মিছ কল দিলো। ব্যাক করার সাথে সাথে উল্টারপাল্টা কথা ওই ব্যাটা তুই তো ললনা দেইখা সারাদিন মজায় অাচোছ আমার কথা স্বরন নাই আমারে খাওন দ্যা, পেটের কথা গুলা শুনে মনে হয়লো ওরে খুন কইরা ফেলি। কিছুতো করার নাই ওরে কিছু কইলে তো ব্যাথাটা আমারই লাগবো। যাই হোক পেট টাকে একটু সান্তনা দিয়ে বসে আছি একা জায়গায়। মোবাইলটা রেখে ব্যাগ থেকে ক্যামেরা টা বের করে কয়েকটা ছবি তুলছি, হঠাৎ চোখ থেমে যায় পানির ওপরে তোলা একটা ছাওনির নিচে। ক্যামেরাটা জুম করে কাছে নিলাম। দেখলাম প্রেমিক যুগোল আপত্তিকর অবস্তাতে বন্দি হয়ে আছে। প্রেমিকের হাত দুটা প্রেমিকের বক্ষ যুগোলে অতি সাবধানে প্ররপ অাদরে ঘোরা ঘুরি করছে। না এখানেই শেষ নয় আরো বেশ কয়েকটা প্রেমিক জুটিকে ঠিক একই
অবস্তাতে আবিস্কার করলাম। যাই হোক অামার মতো অাম জনতার এই অাধুনিকতার সাথে তাল মেলানোটার কোন সুযোগ নাই। তবে একটা কথা না বললেই নয়। শহরে জিবনের যেখানে একটু বিনোদনের জন্য দুর দুরান্ত থেকে সবাই পরিবারের সবাইকে নিয়ে অাসে সেখানে এই ধরনের অমানবিক অাচারন করতে তাদের বিবেকে কি একটুও নাড়া দেয় না। এই ধরনের ঘটনার জন্য আপনি কাকে দায়ি
করবেন,? প্রশ্নটা তোলা রইলো ---