অতঃপর বাণিজ্য হবে বীরাঙ্গনার বেদনার্ত দেহখানা শুধু বাণিজ্য হবে লাখ স্বজনহারার নির্মম বেদনা
সিংহাসনের প্রবল প্রতাপে খেই হারাবে চেতনা। এ রক্ত চোষা মাটি, এ মাংসভূজী মাটি!
,
লাশের গন্ধে ভারী হাওয়া তাই হারায় যেন গতি। স্বার্থ নামের ভুতের ঘাড়ে জানি সম্ভ্রম কিছু নয় পোড়ামাটির হৃদয় খুঁড়ে খুঁড়ে তাই নৈঃশব্দেরা বঙ্গময়। প্রহসনে প্রহসনে যুবতীর উন্মুক্ত যৌবনে, শকুনীর করাল ঠোকরে যেন রক্ত জবা ফোঁটে; আনন্দ বিনোদনে পিশাচের কামার্থ সব চোঁখে!
,
আজও ধর্ষিতার মতো মাথা হেট করে সূর্য যেন ওঠে! অতঃপর প্রকাশ্য দিবালোকে স্পষ্টতর হয় প্রতিমূর্তি;
বিশ্ববেহায়ার নির্লজ্জ উরুতে তখন ভীষণ রকম স্ফূর্তি! ক্রমাগত জটিল সমীকরণে তাই বিবেক আর বোধের জরায়ুতে নিত্য গর্ভপাত...! আর বলাৎকারের নিষিদ্ধতায় জোটে বৈধ বাসর রাত...!
,
ব্যথার কি দোষ বল?
সময়ের পরিক্রমায় তার মিশে যেতে হয় ( এ যে নিয়তি), মিথ্যে মিথ্যে খেলায় সত্যরা সব লুকিয়ে কাঁদে কলঙ্কের কাঠগড়ায়!
,
যারা এ দেশের মানচিত্র খাবলে দিল প্রচণ্ড জিঘাংসায়, এখন তাদের দারুন প্রতাপ স্বাধীন বাংলায়; তাদের শেকড় এই মাটির সুগভীরে ক্ষমতার পরম্পরায়।
,
তাই সম্ভ্রমহারা স্বজনহারা বিষে ভরা বাঙলা হৃদয়ের প্রতিকী কাঠগড়াটি ক্ষয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু চাঁদের মতো! আর জারজের অট্টহাঁসিতে বুঝি পাপের প্রয়শ্চিত্য হয়; হয়তো বেশি দূরে নয়, হায়েনার হাতে কচু কাঁটা হবে স্বাধীন বাঙালী হৃদয়;
এ যেন নিমর্ম সত্যি ক্ষমতার বাণিজ্যে; কেবল পাপের বেসাতি হয়...!
সিংহাসনের প্রবল প্রতাপে খেই হারাবে চেতনা। এ রক্ত চোষা মাটি, এ মাংসভূজী মাটি!
,
লাশের গন্ধে ভারী হাওয়া তাই হারায় যেন গতি। স্বার্থ নামের ভুতের ঘাড়ে জানি সম্ভ্রম কিছু নয় পোড়ামাটির হৃদয় খুঁড়ে খুঁড়ে তাই নৈঃশব্দেরা বঙ্গময়। প্রহসনে প্রহসনে যুবতীর উন্মুক্ত যৌবনে, শকুনীর করাল ঠোকরে যেন রক্ত জবা ফোঁটে; আনন্দ বিনোদনে পিশাচের কামার্থ সব চোঁখে!
,
আজও ধর্ষিতার মতো মাথা হেট করে সূর্য যেন ওঠে! অতঃপর প্রকাশ্য দিবালোকে স্পষ্টতর হয় প্রতিমূর্তি;
বিশ্ববেহায়ার নির্লজ্জ উরুতে তখন ভীষণ রকম স্ফূর্তি! ক্রমাগত জটিল সমীকরণে তাই বিবেক আর বোধের জরায়ুতে নিত্য গর্ভপাত...! আর বলাৎকারের নিষিদ্ধতায় জোটে বৈধ বাসর রাত...!
,
ব্যথার কি দোষ বল?
সময়ের পরিক্রমায় তার মিশে যেতে হয় ( এ যে নিয়তি), মিথ্যে মিথ্যে খেলায় সত্যরা সব লুকিয়ে কাঁদে কলঙ্কের কাঠগড়ায়!
,
যারা এ দেশের মানচিত্র খাবলে দিল প্রচণ্ড জিঘাংসায়, এখন তাদের দারুন প্রতাপ স্বাধীন বাংলায়; তাদের শেকড় এই মাটির সুগভীরে ক্ষমতার পরম্পরায়।
,
তাই সম্ভ্রমহারা স্বজনহারা বিষে ভরা বাঙলা হৃদয়ের প্রতিকী কাঠগড়াটি ক্ষয়ে যায় ক্ষয়িষ্ণু চাঁদের মতো! আর জারজের অট্টহাঁসিতে বুঝি পাপের প্রয়শ্চিত্য হয়; হয়তো বেশি দূরে নয়, হায়েনার হাতে কচু কাঁটা হবে স্বাধীন বাঙালী হৃদয়;
এ যেন নিমর্ম সত্যি ক্ষমতার বাণিজ্যে; কেবল পাপের বেসাতি হয়...!