কিছু অবাঞ্চিত নাস্তীকরা প্রশ্ন করে বসেন যে " আল্লাহ কে? আল্লাহ নিজে কোন
ধর্ম মানেন? তিনি নিজে কি ধর্মের অনুসরন করেন? তিনি কি ধার্মিক না নাস্তিক?
আসলে তিনি কে ও তিনি কি? আল্লাহর ধর্ম না থাকলে তো তিনি নিজেই নাস্তীক,
তার মানে আল্লাহ নিজেই নাস্তীক" তাই অবাঞ্চিত নাস্তীকরা নাস্তীক হয়ে
গর্বীত বোধ করেন যে যদি আল্লাহ ধর্ম নাই মানেন, তাহলে তিনি কেন নাস্তীক
হবেননা? " । আবার এরকম বহু প্রশ্ন অনেকের মাথায় ঘুরে যখন সে ইসলাম ধর্মের
সম্পর্ক থেকে অনেক দূরে থাকেন৷৷
“এমন বক্তব্য শুনলে বহু মুসলিমরা থতোমতো খেয়ে মুখ থুবরে দম্ড়ে-মুচ্ড়ে পরে যান- আবার অনেকেই গোঁখরা সর্পের মতো উগ্র হয়ে ওঠেন ”অনেকে আবার নাস্তীকদের গুষ্টী শুদ্ধা গর্ভবতী করে দেন, অনেকে “নাউজুবিল্লাহ্” পড়ে লেজ গুটিয়ে সট্কে পরেন৷ কিন্তু, কেন আমরা তাদের মুখ ভাংগা জবাব দিতে পারিনা? নাকি আমরা জবাবটাই দিতে জানিনা!
* আল্লাহ ধার্মিক না নাস্তীক? এমন প্রশ্নের জবাব পেতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে যে , ধর্ম ও ধার্মিকতা কি? নাস্তীকতা কি? ধর্ম কেন প্রয়োজন, ধার্মিকতার লিমিটেশন টি কি? মানবদের জন্য কেন ধর্মের প্রয়োজন, এবং আল্লাহ-র জন্য কোন ধর্মের প্রয়োজন রয়েছে কিনা ?
এর জবাব আমি বহুরুপে চিন্তা করে দেখেছি যে,
১/ মানুষের তৈরি জিনিস পত্রকে আমরা বলি মেসিন, টুলছ্, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি। তেমনি আল্লাহ্-র তৈরি জিনিসের নাম প্রানী জগৎ বা বস্তু জগৎ। একটা রেফ্রিজারেটর যেমন হ্মমতা নেই উৎপাদন কারীকে জিঙ্গেস করে- তুমি কে? কেন আমায় তৈরি করেছো? তুমি কিভাবে তৈরি হয়েছো? তোমার ধর্ম কি? তেমনি যে আল্লাহ্ প্রানী সৃস্টি করেছেন, সেই প্রানীর কি অধিকার আছে তাঁকে প্রশ্ন করার সে কোন ধর্ম পালন করে? তিনি কি আস্তিক না নাস্তিক? আমরাও আল্লাহ্ সৃস্ট টুলছ্, আমাদেরকে যে জন্য সৃস্টি করেছে সে ভাবেই চলাই হবে আমাদের জন্য উত্তম। টুলছ্ এর আবার প্রশ্ন কিসের?
২/ নিশ্চয় আল্লাহ কোন ধর্মের নিকট দায়বদ্ধ না, এবং নিশ্চয় তিনি নাস্তীক না৷৷ মহান আল্লাহ হচ্ছে ধর্মের স্রষ্টা , ধর্মের সীমা নির্ধারনকারী, ধর্মের আইন তৈরিকারী, তিনি হচ্ছেন সমগ্র মহাবিস্বকে যথাপোযুক্ত সুনিদৃষ্ট আইনে পরিচালনাকারী ৷৷ আল্লাহর কোন ধর্মের প্রয়োজন নেই, কারন ধর্ম হচ্ছে আল্লাহর ও তার বান্দাদের মাঝে একটি যোগাযোগ ও জীবন চালনার মাধ্যম ৷ আমাদের সৃস্টি করে পরিচালনার জন্য নিজ মালিককে শুকরিয়া জানানোর মাধ্যম হলো ধর্ম, ধর্ম হলো স্রস্টার দেয়া বিধান -সৃষ্টির জন্য৷৷
*** মানব জাতীর জন্য ধর্মের প্রয়োজন- যাতে এর দ্বারা সুনিদৃষ্ট নিয়মে জীবন ও পৃথিবী চালনা সম্ভব হয় এবং স্রস্টার নিকট আত্মসমর্পন করা যায়৷৷ কিন্তু স্রষ্টা হলেন সেই সত্ত্বা যার না সৃস্টি হয়েছে, না শুরু-না শেষ রয়েছে, তিনি ছিলেন আছেন ও থাকবেন, সমগ্র জাহান তার করতলগতে, তিনি কারো করতলগতে নয়, তাই স্রস্টার ধর্মের প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করা বড়ই মূর্খতা! ধর্ম হচ্ছে স্রষ্টার সাথে সৃস্টির যেগাযোগের মাধ্যম মাত্র৷ আল্লাহ , যিনি আমাদের রব , আমাদের স্রষ্টা, যিনি মহাবিশ্বের হাজার হাজার গ্যালাক্সি, মিল্কওয়ে নিয়ে তৈরিকৃত অসীম জহানের মালিক তিনি।।
“এমন বক্তব্য শুনলে বহু মুসলিমরা থতোমতো খেয়ে মুখ থুবরে দম্ড়ে-মুচ্ড়ে পরে যান- আবার অনেকেই গোঁখরা সর্পের মতো উগ্র হয়ে ওঠেন ”অনেকে আবার নাস্তীকদের গুষ্টী শুদ্ধা গর্ভবতী করে দেন, অনেকে “নাউজুবিল্লাহ্” পড়ে লেজ গুটিয়ে সট্কে পরেন৷ কিন্তু, কেন আমরা তাদের মুখ ভাংগা জবাব দিতে পারিনা? নাকি আমরা জবাবটাই দিতে জানিনা!
* আল্লাহ ধার্মিক না নাস্তীক? এমন প্রশ্নের জবাব পেতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে যে , ধর্ম ও ধার্মিকতা কি? নাস্তীকতা কি? ধর্ম কেন প্রয়োজন, ধার্মিকতার লিমিটেশন টি কি? মানবদের জন্য কেন ধর্মের প্রয়োজন, এবং আল্লাহ-র জন্য কোন ধর্মের প্রয়োজন রয়েছে কিনা ?
এর জবাব আমি বহুরুপে চিন্তা করে দেখেছি যে,
১/ মানুষের তৈরি জিনিস পত্রকে আমরা বলি মেসিন, টুলছ্, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি। তেমনি আল্লাহ্-র তৈরি জিনিসের নাম প্রানী জগৎ বা বস্তু জগৎ। একটা রেফ্রিজারেটর যেমন হ্মমতা নেই উৎপাদন কারীকে জিঙ্গেস করে- তুমি কে? কেন আমায় তৈরি করেছো? তুমি কিভাবে তৈরি হয়েছো? তোমার ধর্ম কি? তেমনি যে আল্লাহ্ প্রানী সৃস্টি করেছেন, সেই প্রানীর কি অধিকার আছে তাঁকে প্রশ্ন করার সে কোন ধর্ম পালন করে? তিনি কি আস্তিক না নাস্তিক? আমরাও আল্লাহ্ সৃস্ট টুলছ্, আমাদেরকে যে জন্য সৃস্টি করেছে সে ভাবেই চলাই হবে আমাদের জন্য উত্তম। টুলছ্ এর আবার প্রশ্ন কিসের?
২/ নিশ্চয় আল্লাহ কোন ধর্মের নিকট দায়বদ্ধ না, এবং নিশ্চয় তিনি নাস্তীক না৷৷ মহান আল্লাহ হচ্ছে ধর্মের স্রষ্টা , ধর্মের সীমা নির্ধারনকারী, ধর্মের আইন তৈরিকারী, তিনি হচ্ছেন সমগ্র মহাবিস্বকে যথাপোযুক্ত সুনিদৃষ্ট আইনে পরিচালনাকারী ৷৷ আল্লাহর কোন ধর্মের প্রয়োজন নেই, কারন ধর্ম হচ্ছে আল্লাহর ও তার বান্দাদের মাঝে একটি যোগাযোগ ও জীবন চালনার মাধ্যম ৷ আমাদের সৃস্টি করে পরিচালনার জন্য নিজ মালিককে শুকরিয়া জানানোর মাধ্যম হলো ধর্ম, ধর্ম হলো স্রস্টার দেয়া বিধান -সৃষ্টির জন্য৷৷
*** মানব জাতীর জন্য ধর্মের প্রয়োজন- যাতে এর দ্বারা সুনিদৃষ্ট নিয়মে জীবন ও পৃথিবী চালনা সম্ভব হয় এবং স্রস্টার নিকট আত্মসমর্পন করা যায়৷৷ কিন্তু স্রষ্টা হলেন সেই সত্ত্বা যার না সৃস্টি হয়েছে, না শুরু-না শেষ রয়েছে, তিনি ছিলেন আছেন ও থাকবেন, সমগ্র জাহান তার করতলগতে, তিনি কারো করতলগতে নয়, তাই স্রস্টার ধর্মের প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করা বড়ই মূর্খতা! ধর্ম হচ্ছে স্রষ্টার সাথে সৃস্টির যেগাযোগের মাধ্যম মাত্র৷ আল্লাহ , যিনি আমাদের রব , আমাদের স্রষ্টা, যিনি মহাবিশ্বের হাজার হাজার গ্যালাক্সি, মিল্কওয়ে নিয়ে তৈরিকৃত অসীম জহানের মালিক তিনি।।