নারী স্বাধীনতার জন্য কত্ত কত্ত সুশীল কাজ করে যাচ্ছে আহা !! কেউ বলে ওঠে
“সুন্দরী ললনা দেখিয়া সুশীলদের লাল পইরা যায়, সুন্দরী কেমন হাইট্টা যায়”
ধর্ষন ঠেকাতে কত যুক্তি , আন্দলনের খেলা, কতক নারীরা মার্শাল আর্ট শিখছে , কতকে তো ওড়ানা খুলে রাস্তায় প্রতিবাদ করছে, কতকে আবার মরিচ স্প্রে ও সুইস নাঈফ এর ব্যাবহার করার পক্ষপাতী ৷
ধর্ষন ঠেকাতে কত যুক্তি , আন্দলনের খেলা, কতক নারীরা মার্শাল আর্ট শিখছে , কতকে তো ওড়ানা খুলে রাস্তায় প্রতিবাদ করছে, কতকে আবার মরিচ স্প্রে ও সুইস নাঈফ এর ব্যাবহার করার পক্ষপাতী ৷
কয়েকদিন আগে ভারতের এক সেমিনারে লিখা দেখাগেল যে “Do not teach us what
to wear, teach you son not to rape” যার বাংলা- আমাদের শেখাতে এসোনা কি
পরতে হবে , তোমার ছেলেদের শেখাও রেপ না করতে” সেই বক্তব্য দেখার পর ভাবলাম ,
কোন পারিবারিক নিজস্ব লোক কি নিজ ছেলেদের রেপ করতে শেখাবে ? নাকি , সমাজের
জন্য ছেলেরা রুখে গিয়ে রেপিস্টে পরিনত হবে ? যে ছেলেটি প্রথম বয়ঃসন্ধির
ভয়ে কাঁদতে থাকে লজ্জায় নিজস্ব পারিবারিক লোকদের বলতেও পারবেনা, সে
ছেলেটি কিভাবে নিজস্ব পারিবারিক লোকদের বলবে “...” আমি রেপ করেছি ? সেই
ছেলেটিকে কিভাবে বলবে “বাবা তুই কিন্তু রেপ করিস না”
কোন অপরাধী কি মা বাপের কারনে বা জন্ম থেকে অপরাধী হয়? নাকি বিকৃত সমাজ ও বিকৃত মানুষ গুলি তাকে রেপিস্ট ও অপরাধী বানায়?
আসলে, আমাদের সমাজে রেপিস্টরা জন্মায় না , আমরা রেপিস্টদের জন্ম দেই...
পনের বছরের ছেলে বিয়ে করতে চাইলে বলতে হবে “দাড়ী গজায় নি আবার বিয়ে, তুমি আগে কামাই করা শেখো” কামাই করার যোগ্যতা পেতে ত্রিশ বছর পার হয়ে যায়, কিন্তু যৌবন, যৌনতা তো ত্রিশ বছরের পরে আসেনা, আসে পনের বছরের পরেই... তাহলে বাকি পনের বছর পুরুষ কি করবে? তাহার জন্য সমাজের বানী- দুই হস্ত, হইবো না নারীর দারস্ত”
কিন্তু , সমাজ তো খালি পুরুষ দিয়ে গঠিত না, সেখানে দু’প্রকারের নারীর বসবাস; প্রথম- যারা নারী ও কারো মেয়ে, বোন, মা, স্ত্রী ৷ আর দ্বিতীয়- শ্রেনীতে এক এক প্রকার ডিনামাইট গার্ল এদের আদর্শ হচ্ছে সানি লিওন , কারিনা ,কেটরীনা , বিপাসা , মেহদাবীন, মম! এরা বুকের খাজ ও নিজের শরীর দেখানোকে জন্মগত অধীকার, অহংকার ও গর্ব বলে মনে করেন, নিজ দেহ প্রদর্শন করে পুরুষদের উত্তেজিত করা এদের পেশা তাও বিনা বেতনের চাকুরীতে...আর আমাদের এই যুবক সমাজ এই সকল দেহ প্রদর্শনীর দ্বারা সহজে প্রভাবিত হয় এবং নষ্ট হতে হতে ধর্ষকে রুপান্তরিত হয়, কখনও বা আই লাভ ইউ বলে ধর্ষন করে , কখনও বা হামলা করে...
আর যুবসমাজ কে আরও উৎসাহ দিয়ে যায় সমাজে পর্ন ব্যাবসা...
দশটাকা দিলে মেমোরী ভর্তী পর্ন কিনতে পারা যায় যে সমাজে, সেখানে অযাচিত থিউরী কতদিন কার্যকর থাকবে?
জাতির কাছে প্রশ্ন- ওহে জাতি, এই সমাজে তো অযাচিত থিওরীতে ডেট-এক্সপায়ার হয়ে যাচ্ছে , নতুন থিউরির আবিষ্কারক তো জন্মিলো না! তা, স্কুল, কলেজ, ইউনির্ভারসিটিতে নগ্নতার শিক্ষা রাস্তা না দেখিয়ে টয়, ডিলডো, ভায়বারেটর বিলি করোনা কেন?
কোন অপরাধী কি মা বাপের কারনে বা জন্ম থেকে অপরাধী হয়? নাকি বিকৃত সমাজ ও বিকৃত মানুষ গুলি তাকে রেপিস্ট ও অপরাধী বানায়?
আসলে, আমাদের সমাজে রেপিস্টরা জন্মায় না , আমরা রেপিস্টদের জন্ম দেই...
পনের বছরের ছেলে বিয়ে করতে চাইলে বলতে হবে “দাড়ী গজায় নি আবার বিয়ে, তুমি আগে কামাই করা শেখো” কামাই করার যোগ্যতা পেতে ত্রিশ বছর পার হয়ে যায়, কিন্তু যৌবন, যৌনতা তো ত্রিশ বছরের পরে আসেনা, আসে পনের বছরের পরেই... তাহলে বাকি পনের বছর পুরুষ কি করবে? তাহার জন্য সমাজের বানী- দুই হস্ত, হইবো না নারীর দারস্ত”
কিন্তু , সমাজ তো খালি পুরুষ দিয়ে গঠিত না, সেখানে দু’প্রকারের নারীর বসবাস; প্রথম- যারা নারী ও কারো মেয়ে, বোন, মা, স্ত্রী ৷ আর দ্বিতীয়- শ্রেনীতে এক এক প্রকার ডিনামাইট গার্ল এদের আদর্শ হচ্ছে সানি লিওন , কারিনা ,কেটরীনা , বিপাসা , মেহদাবীন, মম! এরা বুকের খাজ ও নিজের শরীর দেখানোকে জন্মগত অধীকার, অহংকার ও গর্ব বলে মনে করেন, নিজ দেহ প্রদর্শন করে পুরুষদের উত্তেজিত করা এদের পেশা তাও বিনা বেতনের চাকুরীতে...আর আমাদের এই যুবক সমাজ এই সকল দেহ প্রদর্শনীর দ্বারা সহজে প্রভাবিত হয় এবং নষ্ট হতে হতে ধর্ষকে রুপান্তরিত হয়, কখনও বা আই লাভ ইউ বলে ধর্ষন করে , কখনও বা হামলা করে...
আর যুবসমাজ কে আরও উৎসাহ দিয়ে যায় সমাজে পর্ন ব্যাবসা...
দশটাকা দিলে মেমোরী ভর্তী পর্ন কিনতে পারা যায় যে সমাজে, সেখানে অযাচিত থিউরী কতদিন কার্যকর থাকবে?
জাতির কাছে প্রশ্ন- ওহে জাতি, এই সমাজে তো অযাচিত থিওরীতে ডেট-এক্সপায়ার হয়ে যাচ্ছে , নতুন থিউরির আবিষ্কারক তো জন্মিলো না! তা, স্কুল, কলেজ, ইউনির্ভারসিটিতে নগ্নতার শিক্ষা রাস্তা না দেখিয়ে টয়, ডিলডো, ভায়বারেটর বিলি করোনা কেন?