পৃথিবীতে নিম্নবিত্তের ঘরে সবসময় নিম্নবিত্ত অথবা উচ্চবিত্ত জন্মায়!
আবার উচ্চবিত্তের ঘরে সবসময় উচ্চবিত্ত অথবা নিম্নবিত্ত জন্মায়!
কিন্তু মধ্যবিত্তের ঘরে সবসময় শুধু মধ্যবিত্তই জন্মায়! মানে কোনো অথবা'র সুযোগ নাই!
তার জ্যামিতিক প্রমানটা দেখুনঃ
আজকে যারা উচ্চবিত্ত তাদের কাছে গিয়ে, তাদের সাফল্যের কথা জানতে চাইলেই শুনবেন তাঁরা অতীতে খুব পরিশ্রম করে, না খেয়ে-না পরে, একবেলা খেয়ে-দুই বেলা উপোস করে আজকের অবস্হানে এসেছেন ! তার মানে নিশ্চিত তাঁদের অতীতটি নিম্নবিত্তের অন্তর্ভুক্তই ছিলো!
আবার দেখুন, আজকে যারা নিম্নবিত্ত তাদের কাছে গিয়ে তাদের বর্তমান অবস্হা/তাদের অবনতির কথা জানতে চাইলেই শুনবেন তাদের দাদা অমুক ছিলেন-দাদার এই ছিলো ; পরদাদা তমুক ছিলেন-পরদাদার সেই ছিলো অথবা তাদের চৌদ্দ পুরুষের অততম পুরুষ জমিদার ছিলেন/ জমিদারের নায়েব-গোমস্তা-খাসপেইয়াদা ছিলেন ! তার মানে তাদের অতীতটি উচ্চবিত্তের অন্তর্ভুক্তই ছিলো!
কিন্তু যারা মধ্যবিত্ত! তাদের না আছে বলার মতো অতীত ; না ভবিষ্যতে হবে ! তারা বসে বসে কোরান-পুরান-বেদ -বেদান্ত-বাইবেল -ত্রিপিটক ; মোটকথা ঈশ্বরের পাঁচালি পড়ে, আর ভাবে স্রষ্টা তাদের অবস্হার পরিবর্তন করে দিবেন! কিন্তু দেখুন উচ্চবিত্ত-নিম্ন বিত্ত
কিন্তু সেই তুলনায় স্রষ্টাকে জমা দেয় না ! ঠিক মধ্যবিত্তের মতো করে!
কারন তারা একদল সব কিছু পেয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করে আর এক দল সব কিছু না পেয়ে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে!
এককথায় যারা মধ্যবিত্ত তারা গন্ডায়-গন্ডায়
মধ্যবিত্ত পয়দা করতেই ব্যস্ত ! কারন তারা ঝুঁকি নিতে পারে না/ঝুঁকি নিতে
জানে না !
কারন তারা স্বপ্ন দেখতে পারে না/স্বপ্ন দেখতে জানে না !
কারন তাদের স্বপ্নেরও যে সীমান্ত আইন মানতে বাধ্য করা হয় !
আর বেশি দুঃসাহসী হলে সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানির ঝুলন্ত লাশের মতো চিরদিনের মতো ঝুলে যেতে হয় ! তাদের প্রতিদিন রাতে একেকটি আলাদা আলাদা স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে আর প্রতিদিন ফেলানি নামক স্বপ্নের লাশ দাফন করতে হয় ! এ যে নতুন নতুন স্বপ্নের মৃত্যু ; এ যে নতুন নতুন ভোরের মৃত্যু ; এ যে নতুন নতুন প্রানের স্পন্দনের মৃত্যু ! আর নতুন নতুন আশা-আকাঙ্খার অপমৃত্যু !
আবার উচ্চবিত্তের ঘরে সবসময় উচ্চবিত্ত অথবা নিম্নবিত্ত জন্মায়!
কিন্তু মধ্যবিত্তের ঘরে সবসময় শুধু মধ্যবিত্তই জন্মায়! মানে কোনো অথবা'র সুযোগ নাই!
তার জ্যামিতিক প্রমানটা দেখুনঃ
আজকে যারা উচ্চবিত্ত তাদের কাছে গিয়ে, তাদের সাফল্যের কথা জানতে চাইলেই শুনবেন তাঁরা অতীতে খুব পরিশ্রম করে, না খেয়ে-না পরে, একবেলা খেয়ে-দুই বেলা উপোস করে আজকের অবস্হানে এসেছেন ! তার মানে নিশ্চিত তাঁদের অতীতটি নিম্নবিত্তের অন্তর্ভুক্তই ছিলো!
আবার দেখুন, আজকে যারা নিম্নবিত্ত তাদের কাছে গিয়ে তাদের বর্তমান অবস্হা/তাদের অবনতির কথা জানতে চাইলেই শুনবেন তাদের দাদা অমুক ছিলেন-দাদার এই ছিলো ; পরদাদা তমুক ছিলেন-পরদাদার সেই ছিলো অথবা তাদের চৌদ্দ পুরুষের অততম পুরুষ জমিদার ছিলেন/
কিন্তু যারা মধ্যবিত্ত! তাদের না আছে বলার মতো অতীত ; না ভবিষ্যতে হবে ! তারা বসে বসে কোরান-পুরান-বেদ
কারন তারা একদল সব কিছু পেয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করে আর এক দল সব কিছু না পেয়ে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে!
এককথায় যারা মধ্যবিত্ত তারা গন্ডায়-গন্ডায়
কারন তারা স্বপ্ন দেখতে পারে না/স্বপ্ন দেখতে জানে না !
কারন তাদের স্বপ্নেরও যে সীমান্ত আইন মানতে বাধ্য করা হয় !
আর বেশি দুঃসাহসী হলে সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানির ঝুলন্ত লাশের মতো চিরদিনের মতো ঝুলে যেতে হয় ! তাদের প্রতিদিন রাতে একেকটি আলাদা আলাদা স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে আর প্রতিদিন ফেলানি নামক স্বপ্নের লাশ দাফন করতে হয় ! এ যে নতুন নতুন স্বপ্নের মৃত্যু ; এ যে নতুন নতুন ভোরের মৃত্যু ; এ যে নতুন নতুন প্রানের স্পন্দনের মৃত্যু ! আর নতুন নতুন আশা-আকাঙ্খার অপমৃত্যু !