প্রথমত ধর্ষণ কাকে বলে?
সাধারনত আমাদের ভাষায় ধর্ষণ বলতে জোর করে কোন নারীকে ভোগ করাকে ধর্ষণ বলে থাকি। কিন্তু আশ্চার্যের বিষয় হলো জোর করে ইজ্জত নিলে আমরা ধর্ষন বলি, অথচ সেচ্চায় ইজ্জত বিলিয়ে দিলে তাকে ধর্ষন বলি না। কিন্তু দুই ক্ষেত্রে ফলাফল সমান হলেও একটাকে বলি ধর্ষন আর অন্যটি হলো স্বাধীনতা।
,
স্বাধীনতা কাকে বলে?
স্বাধীন শব্দের অর্থ হচ্ছে উন্মুক্ত, মুক্ত আকাশ। মুলত, স্বাধীনতা বলতে নিজ প্রাপ্য অধীকারকে স্বাধীনতা বলে।
কিন্তু আশ্চার্যের বিষয় হলো ও সত্যি যে, বর্তমানে স্বাধীনতার শব্দটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
,
পৃথিবীর শেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম। এই পৃথিবী আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। পৃথিবীর প্রথম মানব হচ্ছে হযরত আদম (আ:)। আদম (আ:) আগমনের পর তিনি খুব একাকীত্ব বোধ করতেন। তখন আদমের একাকীত্ব দুর করার জন্য সৃষ্টিকর্তা বিবি হাওয়া (রা:) কে সৃষ্টি করেন।
,
এখান থেকেই বোঝা যায়, সৃষ্টিকর্তা নারীর জন্য পুরুষ সৃষ্টি করেননি, পুরুষের জন্য নারী সৃষ্টি করছেন।
,
আর মাঝে মধ্যে দেখি অনেকেই নারীর স্বাধীনতার কথা বলে বলে মুখে ফেনা নিয়ে আসে।
নারীর স্বাধীনতা কি তারা তাই জানেনা। নারীর স্বাধীনতা কি অর্ধউলঙ্গ হয়ে চলা..?
সম অধীকার বলতে ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর মতো চলাপেরা বুঝায়!
,
তাসলিমা নাসরিন নারীর স্বাধীনতা জন্য কিছু অশালীন দাবী করেছিলো।
,
নারীদের হতে হবে বিবি ফাতেমা (রা:) মতো কোমল। তার জীবনাদর্শ অনুযায়ী থাকতে হবে।
,
তাসলিমা নাসরিনের মতো নয়।
,
পৃথিবীতে নারী ধর্ষণের ছেলেরা যেমন দায়ী মেয়েরা ও দায়ী। ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক নারী ধর্ষনের প্রায় ৭০% নারীরাই দায়ী। ছেলেরা ৩০% দায়ী।
,
পহেলা বৈশাখে যে নারী যৌন হয়রানি হয়েছিলো ওই খানে ছেলেরা যেমন দায়ী তার চাইতে হাজার গুন দায়ী সেই সব নারীরা। কারন ইসলামে কখনই এত হাজার হাজার ভীড়ের মধ্যে নারীকে যেতে বলেনি। তাদের কে সংযম হতে বলা হয়েছিলো, পর্দার মধ্যে থাকতে বলা হয়েছে।
,
পশ্চিমা বিশ্বে দেখবেন নারী স্বাধীনতার নামে অবাধ যৌন ব্যবসা করে থাকে। রাস্তার পাশে সেক্স করলেও কেউ কিছু বলবে না। কারন ওইখানে ওটাই নারী স্বাধীনতা।
,
আপনেরা কি এই রকম নারী স্বাধীনতাই চান....?
সাধারনত আমাদের ভাষায় ধর্ষণ বলতে জোর করে কোন নারীকে ভোগ করাকে ধর্ষণ বলে থাকি। কিন্তু আশ্চার্যের বিষয় হলো জোর করে ইজ্জত নিলে আমরা ধর্ষন বলি, অথচ সেচ্চায় ইজ্জত বিলিয়ে দিলে তাকে ধর্ষন বলি না। কিন্তু দুই ক্ষেত্রে ফলাফল সমান হলেও একটাকে বলি ধর্ষন আর অন্যটি হলো স্বাধীনতা।
,
স্বাধীনতা কাকে বলে?
স্বাধীন শব্দের অর্থ হচ্ছে উন্মুক্ত, মুক্ত আকাশ। মুলত, স্বাধীনতা বলতে নিজ প্রাপ্য অধীকারকে স্বাধীনতা বলে।
কিন্তু আশ্চার্যের বিষয় হলো ও সত্যি যে, বর্তমানে স্বাধীনতার শব্দটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
,
পৃথিবীর শেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম। এই পৃথিবী আমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। পৃথিবীর প্রথম মানব হচ্ছে হযরত আদম (আ:)। আদম (আ:) আগমনের পর তিনি খুব একাকীত্ব বোধ করতেন। তখন আদমের একাকীত্ব দুর করার জন্য সৃষ্টিকর্তা বিবি হাওয়া (রা:) কে সৃষ্টি করেন।
,
এখান থেকেই বোঝা যায়, সৃষ্টিকর্তা নারীর জন্য পুরুষ সৃষ্টি করেননি, পুরুষের জন্য নারী সৃষ্টি করছেন।
,
আর মাঝে মধ্যে দেখি অনেকেই নারীর স্বাধীনতার কথা বলে বলে মুখে ফেনা নিয়ে আসে।
নারীর স্বাধীনতা কি তারা তাই জানেনা। নারীর স্বাধীনতা কি অর্ধউলঙ্গ হয়ে চলা..?
সম অধীকার বলতে ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর মতো চলাপেরা বুঝায়!
,
তাসলিমা নাসরিন নারীর স্বাধীনতা জন্য কিছু অশালীন দাবী করেছিলো।
,
নারীদের হতে হবে বিবি ফাতেমা (রা:) মতো কোমল। তার জীবনাদর্শ অনুযায়ী থাকতে হবে।
,
তাসলিমা নাসরিনের মতো নয়।
,
পৃথিবীতে নারী ধর্ষণের ছেলেরা যেমন দায়ী মেয়েরা ও দায়ী। ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক নারী ধর্ষনের প্রায় ৭০% নারীরাই দায়ী। ছেলেরা ৩০% দায়ী।
,
পহেলা বৈশাখে যে নারী যৌন হয়রানি হয়েছিলো ওই খানে ছেলেরা যেমন দায়ী তার চাইতে হাজার গুন দায়ী সেই সব নারীরা। কারন ইসলামে কখনই এত হাজার হাজার ভীড়ের মধ্যে নারীকে যেতে বলেনি। তাদের কে সংযম হতে বলা হয়েছিলো, পর্দার মধ্যে থাকতে বলা হয়েছে।
,
পশ্চিমা বিশ্বে দেখবেন নারী স্বাধীনতার নামে অবাধ যৌন ব্যবসা করে থাকে। রাস্তার পাশে সেক্স করলেও কেউ কিছু বলবে না। কারন ওইখানে ওটাই নারী স্বাধীনতা।
,
আপনেরা কি এই রকম নারী স্বাধীনতাই চান....?