অবৈধ প্রেম সর্বদা অবৈধ-ই! এটি কখনো কল্যাণ বয়ে আনে না।
১. এ ধরনের অবৈধ প্রেম-ভালবাসায় জড়িত হয়ে অনেক তরুণ-তরুণীর জীবন অকালে ঝড়ে পড়ছে।
২. এ ধরনের অবৈধ প্রেমের কারনে কতো কারো যে লেখা-পড়ার নষ্ট হয়ে গেছে!!!
৩. তাদের ভালবাসার মূল অর্থ হচ্ছে-- সময় কাটানো/ টাইম পাস। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেহ ভোগ।
৪. সকলেই দাবী করে তাদের ভালোবাসা নাকি Real Love! কিন্তু অধিকাংশ ছেলে-মেয়ের এই প্রেম-ই সফল হয় না অর্থাৎ বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় না। ছেলের আর্থিক সংকট থাকার কারনে ছেলে ঐ মেয়েকে বিয়ে করতে পারে না। আবার অনেক সময় অভিভাকরে অমত থাকায় তাদের মিলন হয়ে ওঠে না। অনেক সময় মেয়ের বাবা জোড় করে অন্য কোথাও মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেয়। ফলে ঐ মেয়েটা এবং ছেলেটা Second-Hand হয়ে গেল। কোন সেকেন্ড-হ্যান্ড মেয়েকে কি কেউ বিয়ে করতে রাজি হবে? কোন সেকেন্ড-হ্যান্ডছেলেকে কি কোন ভাল মেয়ে স্বামী হিসেবে গ্রহণকরতে রাজি হবে? তাদের এই প্রেম সফল না হওয়ার কারনে তাদের চরিত্রে কিন্তু দাগ পরে গেল! মেয়েটি হলে গেল চরিত্রহীনা!
৫. অনেক সময় দেখা যায় তাদের এই প্রেমের দ্বারা তারা তাদের অভিভাবকদের মুখে চুনকালি দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে অনেক খবর পাওয়া যায় যে, পালিয়ে যাওয়ার পরে ঐ ছেলে মেয়েটাকে ছেড়ে পালিয়েগেছে, বা অন্য কোন মেয়ের সাথে চলে গেছে বা ঐ মেয়েটাকে ঐ ছেলের একাধিক বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেছে, এমন খবর পত্রিকায় প্রায়-ই আসে। অনেক মেয়েকে করাতে হয় অকাল গর্ভপাত!
৬. এই অবৈধ প্রেমের কারনে ছেলে-মেয়ের অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হয়। এর ফলশ্রুতিতে অনেক মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পরে। তখন তারা কলঙ্কের কারনে তারা তাদের পাপ লুকোতে গর্ভের শিশুটিকে রাস্তায় বা কোন ডাস্টবিনে বা অন্য কোথাও ফেলে আসে। এভাবে সমাজে জন্ম নেয় অসংখ্য জারজ সন্তান। এই শিশু গুলোকে পরবর্তীতে সারাটি জীবন এই জারজ নামক অপবাদটি নিজের গায়ে জড়িয়ে বয়ে বেড়াতে হয়। কিন্তু তার কি দোষ? তাহলে এই অবৈধ প্রেম কতটি জঘন্য চিন্তা করে দেখুন!
৭. এই অবৈধ প্রেমে রয়েছে মরণাত্বক আত্মিক যন্ত্রণা। এই অবৈধ প্রেমেলিপ্ত হয়ে সফল না হতে পেরে, বা ছ্যাকা খেয়ে কতো যে আত্মহত্যার ঘটনাঘটে। অতঃপর তাদের পরিণাম হবে জাহান্নাম।
৮. কেউ কেউ আবার প্রেমে ব্যর্থ হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ প্রতিশোধনেয় (এসিড, খুন বা যুবতীর বিবাহ ভঙ্গন) কেউ চিরকুমার থেকে যায়, কেউ করে আত্মহত্যা। যারা অবৈধ প্রেমের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে তাদেরকে বলছি এ হারাম পথে কেন নিজের জীবন উৎসর্গ করতে চান? আল্লাহ্র পথে জীবন পরিচালিত হয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করুন।
৯. প্রেম করে বিয়ে করা দম্পতির স্বামী বা স্ত্রীকে প্রায়ই অভিযোগ করতে শোনা যায়, বিয়ের আগে অপরজনকে একরকম দেখেছে, এখন দেখছে আরেক রকম। বিয়ের আগে সে কতো ভালো ছিল, অথচ বিয়ের পরই যেন তার আচরণ বদলে গেছে! আসলে কী হয়েছে জানেন? বিয়ের আগে যখন তারা হারাম সম্পর্কে লিপ্ত ছিল তখন শয়তান সুযোগটি নিয়েছে।
১. এ ধরনের অবৈধ প্রেম-ভালবাসায় জড়িত হয়ে অনেক তরুণ-তরুণীর জীবন অকালে ঝড়ে পড়ছে।
২. এ ধরনের অবৈধ প্রেমের কারনে কতো কারো যে লেখা-পড়ার নষ্ট হয়ে গেছে!!!
৩. তাদের ভালবাসার মূল অর্থ হচ্ছে-- সময় কাটানো/ টাইম পাস। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেহ ভোগ।
৪. সকলেই দাবী করে তাদের ভালোবাসা নাকি Real Love! কিন্তু অধিকাংশ ছেলে-মেয়ের এই প্রেম-ই সফল হয় না অর্থাৎ বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় না। ছেলের আর্থিক সংকট থাকার কারনে ছেলে ঐ মেয়েকে বিয়ে করতে পারে না। আবার অনেক সময় অভিভাকরে অমত থাকায় তাদের মিলন হয়ে ওঠে না। অনেক সময় মেয়ের বাবা জোড় করে অন্য কোথাও মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেয়। ফলে ঐ মেয়েটা এবং ছেলেটা Second-Hand হয়ে গেল। কোন সেকেন্ড-হ্যান্ড মেয়েকে কি কেউ বিয়ে করতে রাজি হবে? কোন সেকেন্ড-হ্যান্ডছেলেকে কি কোন ভাল মেয়ে স্বামী হিসেবে গ্রহণকরতে রাজি হবে? তাদের এই প্রেম সফল না হওয়ার কারনে তাদের চরিত্রে কিন্তু দাগ পরে গেল! মেয়েটি হলে গেল চরিত্রহীনা!
৫. অনেক সময় দেখা যায় তাদের এই প্রেমের দ্বারা তারা তাদের অভিভাবকদের মুখে চুনকালি দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে অনেক খবর পাওয়া যায় যে, পালিয়ে যাওয়ার পরে ঐ ছেলে মেয়েটাকে ছেড়ে পালিয়েগেছে, বা অন্য কোন মেয়ের সাথে চলে গেছে বা ঐ মেয়েটাকে ঐ ছেলের একাধিক বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেছে, এমন খবর পত্রিকায় প্রায়-ই আসে। অনেক মেয়েকে করাতে হয় অকাল গর্ভপাত!
৬. এই অবৈধ প্রেমের কারনে ছেলে-মেয়ের অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হয়। এর ফলশ্রুতিতে অনেক মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পরে। তখন তারা কলঙ্কের কারনে তারা তাদের পাপ লুকোতে গর্ভের শিশুটিকে রাস্তায় বা কোন ডাস্টবিনে বা অন্য কোথাও ফেলে আসে। এভাবে সমাজে জন্ম নেয় অসংখ্য জারজ সন্তান। এই শিশু গুলোকে পরবর্তীতে সারাটি জীবন এই জারজ নামক অপবাদটি নিজের গায়ে জড়িয়ে বয়ে বেড়াতে হয়। কিন্তু তার কি দোষ? তাহলে এই অবৈধ প্রেম কতটি জঘন্য চিন্তা করে দেখুন!
৭. এই অবৈধ প্রেমে রয়েছে মরণাত্বক আত্মিক যন্ত্রণা। এই অবৈধ প্রেমেলিপ্ত হয়ে সফল না হতে পেরে, বা ছ্যাকা খেয়ে কতো যে আত্মহত্যার ঘটনাঘটে। অতঃপর তাদের পরিণাম হবে জাহান্নাম।
৮. কেউ কেউ আবার প্রেমে ব্যর্থ হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ প্রতিশোধনেয় (এসিড, খুন বা যুবতীর বিবাহ ভঙ্গন) কেউ চিরকুমার থেকে যায়, কেউ করে আত্মহত্যা। যারা অবৈধ প্রেমের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে তাদেরকে বলছি এ হারাম পথে কেন নিজের জীবন উৎসর্গ করতে চান? আল্লাহ্র পথে জীবন পরিচালিত হয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করুন।
৯. প্রেম করে বিয়ে করা দম্পতির স্বামী বা স্ত্রীকে প্রায়ই অভিযোগ করতে শোনা যায়, বিয়ের আগে অপরজনকে একরকম দেখেছে, এখন দেখছে আরেক রকম। বিয়ের আগে সে কতো ভালো ছিল, অথচ বিয়ের পরই যেন তার আচরণ বদলে গেছে! আসলে কী হয়েছে জানেন? বিয়ের আগে যখন তারা হারাম সম্পর্কে লিপ্ত ছিল তখন শয়তান সুযোগটি নিয়েছে।