প্রথম হুচট খেলো আজ,
যখন জাহাজঘাট পার হয়ে সমুদ্রফেনা পাশ কাটিয়ে চলেছে
প্রথম মুখ খুলেছে সে,
যৌবনভার সইতে না পেরে বিস্তৃত আকাশের কাছে-
একমুঠো অন্নজল না পেয়ে খেতে চলেছে মুত্রবর্জ্য-
সেখানেই প্রথম অমৃতপান করতে চলেছে-
পোশকের প্রতিটি স্থর ফেলে উলঙ্গ হয়ে ঝাঁপ দিয়েছে-
সেখানে প্রথম সাঁতারের স্বাদবোধ করেছে হৃদয়-
খাবার অভাবে যে মৃত্যু আলিঙ্গন করলো-
ছিন্নভিন্ন করে সে দেহ খাবার মিটালো মাছেদের-
সেখানেই সে প্রথম তৃপ্তি পেল ক্ষুদ্রকণা হবার-
যখন জাহাজঘাট পার হয়ে সমুদ্রফেনা পাশ কাটিয়ে চলেছে
প্রথম মুখ খুলেছে সে,
যৌবনভার সইতে না পেরে বিস্তৃত আকাশের কাছে-
একমুঠো অন্নজল না পেয়ে খেতে চলেছে মুত্রবর্জ্য-
সেখানেই প্রথম অমৃতপান করতে চলেছে-
পোশকের প্রতিটি স্থর ফেলে উলঙ্গ হয়ে ঝাঁপ দিয়েছে-
সেখানে প্রথম সাঁতারের স্বাদবোধ করেছে হৃদয়-
খাবার অভাবে যে মৃত্যু আলিঙ্গন করলো-
ছিন্নভিন্ন করে সে দেহ খাবার মিটালো মাছেদের-
সেখানেই সে প্রথম তৃপ্তি পেল ক্ষুদ্রকণা হবার-
ফিঁকে হয়েছে রঙ আনন্দের ভ্রমণ-
একশত গ্রাম পেট্রোল,একটি বোতল, একটা জ্বলন্ত বাস, মলিন হওয়া হাঁসি-
বাবা বাবা বলে একটি শিশুর আর্তনাদ-
স্বপ্নের গোধুলী, ভাঁটা পড়া আশ্রয় সেখানে প্রথম জ্বলতে শিখলো মানবতা-
মানবাত্মা সেদিন চুপকরে দেখেছে একাটি বেড়া, কাঁটাতার লাল উড়না-
পাষাণমূর্তি বাবার চোঁখেরপানি, আত্ম চিৎকার করা এক যুবতী!
রক্তাক্ত কাঁটাতার ভোরের দুর্বাবন নির্লজ্জভাবে বিচারের নামে চলা প্রহসন-
কোলাহলপূর্ণ দরবার শূন্যতা পেয়েছিলো সেদিন ঘাসের বুক চিরে বেরিয়ে এসেছিলো-
নর্দমার শেষাংশে ভেঁসেছিল মানবতা জমাট রক্তের সাথে খোলা চিঠি-
ঠিকানা কিংবা লেখাতে রক্তের ছাপ অস্পষ্ট রেখাঙ্কিত "বাঁচতে দিলো না ওরা"
সকালের স্নিগ্ধতা পেরিয়ে কেঁপেছিলাম দেহের শক্তিকলা কাজ বন্ধ করলো-
অবশেষে একটি হাত, রঙিন দুটি চুরি বাতাসে রক্তেমাখা আর্তনাদ কণা-
হা হা কার করেছে শত উদ্যামী প্রাণ একটি প্লাজা ধুলিকণা পোশাকের নিরব জনপ্রশাসনে কালোরঙ
বুকের বাম পাশে খচিত ব্যজে মানবতার বন্ধন।
একশত গ্রাম পেট্রোল,একটি বোতল, একটা জ্বলন্ত বাস, মলিন হওয়া হাঁসি-
বাবা বাবা বলে একটি শিশুর আর্তনাদ-
স্বপ্নের গোধুলী, ভাঁটা পড়া আশ্রয় সেখানে প্রথম জ্বলতে শিখলো মানবতা-
মানবাত্মা সেদিন চুপকরে দেখেছে একাটি বেড়া, কাঁটাতার লাল উড়না-
পাষাণমূর্তি বাবার চোঁখেরপানি, আত্ম চিৎকার করা এক যুবতী!
রক্তাক্ত কাঁটাতার ভোরের দুর্বাবন নির্লজ্জভাবে বিচারের নামে চলা প্রহসন-
কোলাহলপূর্ণ দরবার শূন্যতা পেয়েছিলো সেদিন ঘাসের বুক চিরে বেরিয়ে এসেছিলো-
নর্দমার শেষাংশে ভেঁসেছিল মানবতা জমাট রক্তের সাথে খোলা চিঠি-
ঠিকানা কিংবা লেখাতে রক্তের ছাপ অস্পষ্ট রেখাঙ্কিত "বাঁচতে দিলো না ওরা"
সকালের স্নিগ্ধতা পেরিয়ে কেঁপেছিলাম দেহের শক্তিকলা কাজ বন্ধ করলো-
অবশেষে একটি হাত, রঙিন দুটি চুরি বাতাসে রক্তেমাখা আর্তনাদ কণা-
হা হা কার করেছে শত উদ্যামী প্রাণ একটি প্লাজা ধুলিকণা পোশাকের নিরব জনপ্রশাসনে কালোরঙ
বুকের বাম পাশে খচিত ব্যজে মানবতার বন্ধন।